E-Robbar
একটা লোক কাছে আইয়া কইল, আরে ভানুদা কী হইসে? কোনও ক্রমে কইলাম, ভাই মা মারা গ্যাছেন। শুইন্যা হাসতে হাসতে চইল্যা যাইতে যাইতে কইল, 'দ্যাখ, ভানুরে কাঁদলে কেমন লাগে!' একজন কমেডিয়ানকে সহ্য করতে হয় এমন সব খ্যাতির কাঁটা!
বিশ্বদীপ দে ও
চারের দশক বাংলা গানের ফুটপাথ বদলের সন্ধিক্ষণ। আর অখিলবন্ধু আক্ষরিক অর্থেই এই সময়ের ‘মিসিং লিংক’। ধ্রুপদি তানকারির পুরাতন গায়নশৈলী এবং ‘আধুনিক’ গানের মেলোডি আর কাব্যময়তার ভাষ্য– দুই ক্ষেত্রেই তাঁর স্বাভাবিক চলন আশ্চর্য করে।
গৌরবকেতন লাহিড়ী ও
ততদিনে কলকাতা শহর থেকে ডি-গামা সাহেবের কেকের দোকান উঠে গিয়েছে। চিরতরে। ততদিনে কোকা-কোলা। জেমস বন্ড। সোভিয়েত ভেঙে রমরমে বিশ্বায়নের বাজার। ততদিনে ‘সংখ্যালঘু’ শব্দটাই বাজার এবং রাষ্ট্রের ঠেলায় আরও ভুলে যেতে যেতে, মার্জিনালাইজড হতে হতে, মিম অথবা ৩০ সেকেন্ডের কন্টেন্ট।
রোদ্দুর মিত্র ও
এক দীর্ঘ পথচলা। সময়ের ধারাপাতে ব্যক্তি দেবেশের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলেমিশে যায় থিয়েটারকর্মী দেবেশের রোজনামচা। এই গ্রন্থ তাঁর অন্বেষণের সফর।
অর্পণ দাস ও
১৪ ডিসেম্বর ২০২১ থেকে ১৬ জানুয়ারি ২০২৩– ফেসবুক ওয়ালে এই সময় পর্বে বাছাই ৩০টি লেখা নিয়ে এই সংকলন। তবে বিষয় আলোচনা দিয়ে দাঁড়ি টানলে এই গ্রন্থ পর্যালোচনা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এ বইয়ের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, ফেসবুকের ‘দেয়াল লিখন’-এ যে পাঠক প্রতিক্রিয়া, তার সংযোজন। সাহিত্যকর্মের আঙিনা হিসেবে যতই ফেসবুকের ভূমিকাকে গুরুত্বহীন হিসেবে দেখা হোক, পাঠক-লেখকের সরাসরি সংযোগের উপায় হিসেবে এই মাধ্যমের উপযোগিতাকে অস্বীকারের উপায় নেই।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
২৪টি ছোট প্রবন্ধের এই সংকলনে শুধু রবিবাবু নন, রামপ্রসাদ থেকে কমলকুমার মজুমদার, তারাশঙ্কর থেকে আশাপূর্ণা দেবী– অনেকেই বারবার দেখা দেন। নানা সামাজিক বিষয়ের লেখাগুলোতে ঘুরে-ফিরে বাংলা সাহিত্য থেকে এতরকম অনুষঙ্গ এসে পড়ে, যে পাঠক হিসেবে তা আমাদের পড়ার আনন্দ অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।
শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্ত ও
দশ টাকার নোট পাকিয়ে সিগারেট খাওয়া যায়, বাইজি ভূতের শ্রাদ্ধে উৎসর্গ করা যায় সেই সময়কার দু’ লক্ষ টাকার গয়না, বেড়ালের বিয়েতে ছ’ হাজার মানুষ খাওয়ানো যায়, মুরগির লড়াইয়ে তিন লক্ষ টাকা খরচ করা যায়। তবে বাবু মাত্রই কি অন্ধ অহংয়ের নিকশ কালো রাত?
কিশোর ঘোষ ও