E-Robbar
জগদ্দল মানুষ হয়, বিমল হয়ে যায় যন্তর, যার পোড়া পেট্রোলের গন্ধে নেশা লাগে।
ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও
এই হলাহল পান করার অধিকার তো একমাত্র তাঁর। একমাত্র তিনিই, নীলকণ্ঠ বাগচি ওরফে ঋত্বিক ঘটক।
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় ও
‘মেঘে ঢাকা তারা’ যে বছর জাতীয় পুরস্কারের জন্য লড়েছিল, সে বছর জুরিতে ছিলেন কারা? তাদের কি সিনেমার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না! সুপ্রিয়া দেবীর জাতীয় পুরস্কার না পাওয়াটা নীতার জীবনের মতোই বিশ্বাসঘাতকতার!
সোহিনী দাশগুপ্ত ও
তিতাস কি ভালোবাসার নাম নয়? তিতাস কি সারল্যের নাম নয়? জীবনের বাঁকের নাম কি তিতাস? প্রতিবাদের নাম কি তিতাস?
দেবজ্যোতি মিশ্র ও
রামপ্রসাদের গানের ক্রেডিটই ছিনিয়ে নিচ্ছে জেনারেশন জেড! এই প্রবণতায় নবতম ও বিচিত্রতম সংযোজন ‘মন রে কৃষিকাজ জানো না’। সংগীত প্রতিযোগিতার মিষ্টি প্রতিযোগী গানটি ‘কভার’ করে গীতিকারের নাম লিখেছেন শ্রীজাত। সুরকার? না, অরিজিৎ সিং নন, জয় সরকার।
শ্রুতি গোস্বামী ও
মঙ্গলময়ী, অভয়দাত্রী মায়ের যে রূপটি বারবার উঠে আসে শ্রীরামকৃষ্ণের কথায় বা গানে, স্বামী বিবেকানন্দ সেই একই মাতৃশক্তিকে অনুভব করেছিলেন ভিন্নভাবে– প্রলয়ের সাজে।
শুভংকর ঘোষ রায় চৌধুরী ও
‘মেঘে ঢাকা তারা’-তে নীতা জগদ্ধাত্রীর প্রতীক– কোমল, আশ্রয়দাত্রী। আর সেখানেই তাঁর মা একধরনের টেরিবল মাদার।