E-Robbar
ঘোড়া ছাড়া মানুষের আধুনিকতার ইতিহাস অসম্ভব। এবং পৃথিবীর বিভিন্ন শহরে এই সম্পর্ক বিশেষ রূপ নিয়েছিল গোটা উনিশ আর বিশ শতকের প্রথমার্ধ জুড়ে।
কৌস্তুভ মণি সেনগুপ্ত ও
আদ্যন্ত থ্রিলারে, হুইলচেয়ারে বসা সিরিয়াল কিলারের ভূমিকায় তাঁকে দেখে একটু হকচকিয়েই গিয়েছিল বাঙালি।
প্রিয়ক মিত্র ও
সিংহভাগ দর্শকের সঙ্গে সেই ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ চরিত্রের পরিচয়ের ডাকপিওন ওই অভিনেতা, সেই প্রত্যাশা তাদের কথায়, অভিব্যক্তিতে ঝরে পড়ে।
দেবশঙ্কর হালদার ও
এআইকে ক্রমশ মানবেতর থেকে মানবসম ও মানবোত্তর করে তৈরি করছে আজ মানুষই। তাই কল্পনার এই বিশ্ব প্রায় আমাদের কাছাকাছিই এসে পড়েছে এখন।
যশোধরা রায়চৌধুরী ও
প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।
অভীক ঘোষ ও
প্রীতীশ নন্দী, একসময়কার ভারতের সবথেকে আলোচিত পত্রিকা ‘ইলাস্ট্রেটেড উইকলি’র সম্পাদক।
সঞ্জীত চৌধুরী ও
রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।
বিশ্বজিৎ রায় ও