E-Robbar
তিমিরের মাস্টারমশাই শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, ‘অনেক দূর থেকে, পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে এসে, আজ যখন তিমিরের কথা ভাবি, সে আর নিছক কোনো ব্যক্তি হয়ে থাকে না, হয়ে ওঠে যেন প্রতীক...।’
শুদ্ধব্রত দেব ও
পোড়া ধ্বংসস্তূপে খুঁজে পাওয়া গেল হিবা কামাল সালেহ্ আবু নাদার লাশ। আর তাঁর কবিতার খাতাটিও।
জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য এসেছিল, ছবির মতো সুন্দর থাকার জায়গা ছিল। কিন্ত ওই যে! পরাধীন স্বভূমি ডাক দিল!
তাঁর শেষ বার্তা ছিল, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা একদিন কালো মানুষেরাই শাসন করবেন, এবং আজ যাঁরা নিজের জীবন উৎসর্গ করছেন, তাঁরা তা দেশের সেই অনাগত স্বাধীনতার জন্যেই করছেন।’
চেরবন্ডা রাজু নিরপেক্ষ কবি থেকে যেতে চাননি। এটা জেনেই যে তিনি রাষ্ট্রের শত্রু বলে চিহ্নিত হবেন।
মিনা জেগে যাওয়া সিংহী ছিল। খাদ হোক বা হেকমতিয়ার, কারই বা সাধ্য ছিল তার চাপা গর্জনে নিষ্কম্প থাকার?
কলমের সঙ্গে কাস্তিইয়োর হাতে উঠল রাইফেলও।