E-Robbar
বাঁশরীর মৃত্যু, নিজে গুলি খেয়ে এলাকা থেকে পালিয়ে থাকাটা বিদ্যুতের কাছে পরাজয়।
কুণাল ঘোষ ও
মহিলাটি সম্পর্কে যা যা শুনেছিল রাহুল, তাতে তাঁর মাওবাদী বা যেকোনও ধরনের বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকতেই পারে।
তবে, রাহুলের কাছে এখন এটা পরিষ্কার যে, সাগরটিলার উপরের যে দু’-তিনজন থানায় দেখা করতে আসেনি, তারা নিখোঁজ।
‘জনগণের শত্রুদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই।– কমরেড ব্রহ্মা।’ লিফলেটে পাওয়া গিয়েছে এমন লেখা।
পুলিশ গ্রামের মাতব্বরদের ডেকে জানিয়ে দিল, কোর্টের অর্ডারও আছে, বাঁশরীলাল আর বিদ্যুৎকে বাড়ি ফিরতে দিতে হবে।
থানার বড়বাবু জানতে চাইল বহিরাগত ক’জন এসেছে, মূলত কোন কোন এলাকায় তারা থাকে। বাড়িগুলো চিহ্নিত করা সম্ভব কি না।
শীতলার মৃত্যুর প্রতিবাদে অনেক রঙের পতাকার দলেরা এসেছে। তবে ভূমিপুত্র মাধাই সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।