E-Robbar
দশ টাকার নোট পাকিয়ে সিগারেট খাওয়া যায়, বাইজি ভূতের শ্রাদ্ধে উৎসর্গ করা যায় সেই সময়কার দু’ লক্ষ টাকার গয়না, বেড়ালের বিয়েতে ছ’ হাজার মানুষ খাওয়ানো যায়, মুরগির লড়াইয়ে তিন লক্ষ টাকা খরচ করা যায়। তবে বাবু মাত্রই কি অন্ধ অহংয়ের নিকশ কালো রাত?
কিশোর ঘোষ ও
নীতি-টিতি চুলোয় গেলে সমাজের বুকে এক রকমের মন্বন্তর। সমাজবদলের ডাক কে কবে দেবেন জানা নেই, তবে এই স্মৃতি-মীন ঘুরে বেড়াক নতুন সময়ের জলে। হয়তো সেই বাঁচাবে আগামীকে, বীজধান যেমন জোগায় পরের বছরের খোরাকি। এটুকুই সামান্য এক জীবনের সম্বল, সুবলচন্দ্র দে তাঁর আত্মচরিতে সেটুকুই বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে।
সরোজ দরবার ও
শাব্দিকের দক্ষ কারিগরি কিংবা নেশাড়ুর অসংযত আবেগের প্রকাশ কোনওটাই তাঁর নেই। সন্তরণ, মায়াকাল ও জ্যোৎস্না-প্রহর অতিক্রম করে বাস্তবের ঘাটে সচেতন নোঙরটি বাঁধা থাকে তাঁর। এখানেই যোগেনের গদ্যদেশ ব্যতিক্রমী।
গৌরবকেতন লাহিড়ী ও
সবুজ-মেরুন সমর্থকের কাঁধে চড়ে লাল-হলুদ অনুরাগীর দীপ্ত স্লোগান, জনতার সেই স্বতঃস্ফূর্ত আবেগ আজ ইতিহাস। সেই অতীতকে ছুঁয়ে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক তাঁর এ গ্রন্থে।
অরিঞ্জয় বোস ও
পাঠ ও পুনঃপাঠের ইচ্ছের জন্ম দিতে থাকা বইটি বইয়ের সেলফে বরাবরের মতো থাকার জন্যই হাতে এসেছে, একথা বুঝতে পাঠকের বেশি সময় লাগে না।
বিশ্বদীপ দে ও
প্রদীপ দাশশর্মার মহাজীবন আর টুকরোজীবন। সময়ের সুড়ঙ্গ থেকে মুখ বের করে আছে। ইতিহাস, ইতিহাস-ই।
সাতজন এমন প্রাবন্ধিকের লেখা এই সংখ্যায় রেখেছেন সম্পাদকরা, যাঁদের লেখার মেধাবী ধার-ভার নিয়ে বাঙালি পাঠকবর্গের সন্দেহ থাকার আলোচনা ওঠে না। তাঁরা প্রত্যেকেই পরীক্ষিত।
আনন্দময় ভট্টাচার্য ও