১৫ বছর আগে, ‘হারবার্ট’ করার পর থেকেই ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ উপন্যাস নিয়ে ছবি করার ইচ্ছে ছিল পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়ের। একাধিকবার চেষ্টা করেছেন; বদলে গেছে প্রযোজক, কলাকুশলী। অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।
নরেন্দ্রনাথ রায় মূলত শিল্পী; দোতারা বাজানোর তাগিদেই তাঁর দোতারা বানানো। ভাওয়াইয়া গান এবং দোতারার পাশাপাশি সারিন্দা, বাঁশি– সবেতেই তাঁর অবাধ চলন। তবু তাঁর ‘শিল্পী’ পরিচয় প্রায় ঢেকে গেছে ‘কারিগর’ পরিচয়ের ছায়ায়। ভাওয়াইয়া দোতারা বানানোর ক্ষেত্রটিতে পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর জীবন, তাঁর সংগীতের দর্শনকে খুঁজতে চেয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলল রোববার.ইন।
সুলগ্না মুখোপাধ্যায় অনুবাদক। দীর্ঘ চার দশকের সম্পর্ক জার্মান ভাষার সঙ্গে। জার্মান ভাষার গল্প-কবিতা নিয়ে আসেন বাঙালি পাঠকের কাছে। সম্প্রতি অনুবাদ করেছেন পোলিশ সাংবাদিক ও লেখক জানা স্লোনিহ্বোস্কোর উপন্যাস ‘রঙিন শার্সিওয়ালা বাড়ি’। বাংলা সাহিত্য, অনুবাদ ও সমাজ নিয়ে তাঁর একক সাক্ষাৎকার।
‘কিশােরকুমারের ছায়া’ এই পরিচয়টিকে তিনি ছায়া নয়, আলো হিসেবেই দেখেন। ‘কিশোরকণ্ঠী’ গৌতম ঘোষ কীভাবে সারাজীবন নিয়ে চললেন তাঁর গুরুকে, তাঁর কণ্ঠে? বিশ্ব সংগীত দিবস উপলক্ষে পড়ে ফেলুন এই সাক্ষাৎকার।
পুরনো কলকাতার হাতে গোনা কয়েকটি ভিনাইল রেকর্ডের দোকানের একটি মির্জা গালিব স্ট্রিটের ‘ভাইব্রেশন্স’। চার দশকের বেশি সময় ধরে এই দোকান চালিয়ে আসছেন মহম্মদ ইমতিয়াজ ওয়ারসি। সংগীতের প্রতি ভালোবাসা থেকেই রেকর্ড সংগ্রহের শুরু। আজও তিনি রেকর্ডকে ছাড়তে পারেননি।
আজ বিশ্ব মা দিবসে রইল রাখি গুলজারের একান্ত সাক্ষাৎকার।
এক একটা আশ্রম হচ্ছে এক একটা ক্ষেত্র। প্রতিটি ক্ষেত্রের একটা সাধনশক্তি থাকে। আশ্রমের যৌথ জীবনযাপন আসলে সৎসঙ্গের মতো। আমরা বলি, স্বাধিষ্ঠানে আমাদের আধ্যাত্মিক অগ্নি থাকে, স্বাধিষ্ঠান হচ্ছে নাভি থেকে চার আঙুল নীচে, যদি এই স্থান খুলে না যায়, তাহলে তার পক্ষে আধ্যাত্মিক জীবনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন।
মূর্তি বানাবেন বলে বাড়ি ছেড়েছিলেন। গিয়ে পড়েছিলেন প্রদোষ দাশগুপ্তের হাতে। আর্ট কলেজ থেকে বরোদা, ফ্লোরেন্স থেকে কলাভবন– ঘুরে বেরিয়েছেন সুরের সন্ধানে। বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন মল্লিকার্জুন মনসুর থেকে আলি আকবর খান কিংবা পি এল দেশপান্ডের মতো ব্যক্তিত্বকে। সুর, তাঁর শিল্প ও জীবন দু’য়ের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে ওতপ্রোতভাবে। শর্বরী রায়চৌধুরীর জীবন ও ভাস্কর্য নিয়ে তাঁর স্ত্রী অজন্তা রায়চৌধুরী এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র সৌগত রায়চৌধুরীর সঙ্গে কথোপকথন।
বড় পারফর্মার হব বলে বা বিখ্যাত হব বলে কিন্তু আমি গান গাই না। প্রতিদিন যদি একটু গান নিয়ে না বসতে পারি, গান নিয়ে ভাবতে না পারি, তাহলে মনে হয় আমি একদিন শ্বাস-প্রশ্বাস নিলাম না, খেলাম না।
“ছোটবেলায় উৎপল দত্তের সঙ্গে আইপিটিএ-তে দেখা হয়েছিল।... ঋত্বিক ঘটকের সিনেমা বিদেশে দেখানোর জন্য সফদর প্রচুর চেষ্টা করেছিলেন।... আমার পরিচয় শুধু ‘সফদর হাশমির স্ত্রী’ হিসেবেই নয়, আমি আমার মায়ের মেয়েও!... জাভেদ আখতারের ভাষণ শুনে সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, ‘আমাকে কেন ডাকলেন?’... সিনেমা করার ব্যাপারে সফদরের প্রচণ্ড ইচ্ছে ছিল।... হাবিব তনবিরের মতো মানুষ খুবই কম।...” মলয়শ্রী হাশমির সাক্ষাৎকারের শেষ পর্ব।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved