ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে টাইগার অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী প্রথম ভারতীয় ফিল্মমেকার, সনল কুমার শশীধরন; তাঁর‘সেক্সি দুর্গা’ সিনেমাটির জন্য। রইল তাঁর এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার।
বাগবাজার সর্বজনীনের দুর্গা মাতৃপ্রতিমার যে চিরায়ত চোখ, ‘বাংলা’ চোখ– তা তাঁরই আঁকা। বহু মানুষের ভিড়, বহু মানুষের আশা, ভক্তির আয়ু বাড়ে এই প্রতিমার চোখের দিকে তাকিয়েই। কিন্তু এত আলো-শব্দ-উৎসব– কোনওকিছুই চেনায় না সেই শিল্পীকে, যিনি দীর্ঘকাল ধরে চোখ এঁকে চলেছেন এই দুর্গাপ্রতিমার। তিনি খোকাদা।
১৫ বছর আগে, ‘হারবার্ট’ করার পর থেকেই ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ উপন্যাস নিয়ে ছবি করার ইচ্ছে ছিল পরিচালক সুমন মুখোপাধ্যায়ের। একাধিকবার চেষ্টা করেছেন; বদলে গেছে প্রযোজক, কলাকুশলী। অবশেষে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।
নরেন্দ্রনাথ রায় মূলত শিল্পী; দোতারা বাজানোর তাগিদেই তাঁর দোতারা বানানো। ভাওয়াইয়া গান এবং দোতারার পাশাপাশি সারিন্দা, বাঁশি– সবেতেই তাঁর অবাধ চলন। তবু তাঁর ‘শিল্পী’ পরিচয় প্রায় ঢেকে গেছে ‘কারিগর’ পরিচয়ের ছায়ায়। ভাওয়াইয়া দোতারা বানানোর ক্ষেত্রটিতে পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি সুপ্রতিষ্ঠিত। তাঁর জীবন, তাঁর সংগীতের দর্শনকে খুঁজতে চেয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলল রোববার.ইন।
সুলগ্না মুখোপাধ্যায় অনুবাদক। দীর্ঘ চার দশকের সম্পর্ক জার্মান ভাষার সঙ্গে। জার্মান ভাষার গল্প-কবিতা নিয়ে আসেন বাঙালি পাঠকের কাছে। সম্প্রতি অনুবাদ করেছেন পোলিশ সাংবাদিক ও লেখক জানা স্লোনিহ্বোস্কোর উপন্যাস ‘রঙিন শার্সিওয়ালা বাড়ি’। বাংলা সাহিত্য, অনুবাদ ও সমাজ নিয়ে তাঁর একক সাক্ষাৎকার।
‘কিশােরকুমারের ছায়া’ এই পরিচয়টিকে তিনি ছায়া নয়, আলো হিসেবেই দেখেন। ‘কিশোরকণ্ঠী’ গৌতম ঘোষ কীভাবে সারাজীবন নিয়ে চললেন তাঁর গুরুকে, তাঁর কণ্ঠে? বিশ্ব সংগীত দিবস উপলক্ষে পড়ে ফেলুন এই সাক্ষাৎকার।
পুরনো কলকাতার হাতে গোনা কয়েকটি ভিনাইল রেকর্ডের দোকানের একটি মির্জা গালিব স্ট্রিটের ‘ভাইব্রেশন্স’। চার দশকের বেশি সময় ধরে এই দোকান চালিয়ে আসছেন মহম্মদ ইমতিয়াজ ওয়ারসি। সংগীতের প্রতি ভালোবাসা থেকেই রেকর্ড সংগ্রহের শুরু। আজও তিনি রেকর্ডকে ছাড়তে পারেননি।
আজ বিশ্ব মা দিবসে রইল রাখি গুলজারের একান্ত সাক্ষাৎকার।
এক একটা আশ্রম হচ্ছে এক একটা ক্ষেত্র। প্রতিটি ক্ষেত্রের একটা সাধনশক্তি থাকে। আশ্রমের যৌথ জীবনযাপন আসলে সৎসঙ্গের মতো। আমরা বলি, স্বাধিষ্ঠানে আমাদের আধ্যাত্মিক অগ্নি থাকে, স্বাধিষ্ঠান হচ্ছে নাভি থেকে চার আঙুল নীচে, যদি এই স্থান খুলে না যায়, তাহলে তার পক্ষে আধ্যাত্মিক জীবনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন।
মূর্তি বানাবেন বলে বাড়ি ছেড়েছিলেন। গিয়ে পড়েছিলেন প্রদোষ দাশগুপ্তের হাতে। আর্ট কলেজ থেকে বরোদা, ফ্লোরেন্স থেকে কলাভবন– ঘুরে বেরিয়েছেন সুরের সন্ধানে। বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন মল্লিকার্জুন মনসুর থেকে আলি আকবর খান কিংবা পি এল দেশপান্ডের মতো ব্যক্তিত্বকে। সুর, তাঁর শিল্প ও জীবন দু’য়ের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে ওতপ্রোতভাবে। শর্বরী রায়চৌধুরীর জীবন ও ভাস্কর্য নিয়ে তাঁর স্ত্রী অজন্তা রায়চৌধুরী এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র সৌগত রায়চৌধুরীর সঙ্গে কথোপকথন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved