Robbar

সাম্প্রতিকী

মাগনায় খাটিয়ে নেওয়া বাংলা বাজারে সুপারহিট

১১.৪ শতাংশ মানুষ পারিবারিক ব্যবসা বা কারখানায় বিনা বেতনে কাজ করেন। স্থায়ী চাকরিতে থাকা বেতনভুক কর্মীর সংখ্যা ২০.৪ শতাংশ মাত্র। দু’বছর আগে, ২০২১-২২-এ বেতনভুক কর্মীর হার ২১.৮ শতাংশ ছিল।

→

‘সুপার হিউম্যান’ তৈরি করতে পারে বিজ্ঞান, কিন্তু নৈতিকতা?

মানুষের চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য গঠন পূর্বনির্ধারিত হলে সৃষ্টির রহস্য বলে আর কিছু থাকবে না। মানুষ ‘ম্যানুফ্যাকচার’ হবে মাতৃ জঠরে, পরে হয়তো গবেষণাগারে।

→

সাইবাবা এবং সাইবাবার স্বপ্নকে একসঙ্গে হত্যা করা যায় না

তবু, রাষ্ট্রের এই অতি চেনা অমানবিক আচরণের মধ্যেও সাইবাবা যে কীভাবে বাঁচার রসদ, ভালোবাসার জোর খুঁজে পেতেন!

→

গৌরী লঙ্কেশ এখন অবান্তর স্মৃতি

আসলে গৌরীর মৃত্যু কেবল তাদেরই নড়াতে পেরেছে, গৌরী যাদের জন্য নিজের কলমকে হাতিয়ারের মতো ব্যবহার করেছিলেন।

→

নোবেল প্রাপ্তির খবরে নিরাসক্ত, নিরুত্তাপ উপন্যাসের বর্ণনাভঙ্গিতেও

কোরিয়ার প্রথম নোবেলজয়ী সাহিত্যিক হিসেবে হান কাং দাগ কেটে যাবেন, তার একটা বড় কারণ তাঁর লেখারা এক ক্রান্তিকালের, এক যুগসন্ধির সন্তান।

→

ফাঁকার বহু অর্থ, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায়

মনে পড়ে, সেই নিকট আত্মীয়ের কথা যাঁর সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে আমার ছোটবেলার একটি পুজো হাতছাড়া হয়। সেই আত্মীয় যখন মারা যান, আমি কলকাতার বাইরে। কয়েকদিন বাদে যখন আসি, তাঁর ঘরে ঢুকতে পারি না সাহস করে, অদ্ভুত আড়ষ্টতায়। ফাঁকা ঘর, মাঝখানে একটি চৌকি পড়ে আছে।

→

কদর্য ক্লেদাক্ত পৃথিবীর নন্দনতত্ত্ব হান কাং রচনা করেন নিরীহ সব খেলনাবাটি দিয়ে

২০২৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পেলেন কোরিয়ান সাহিত্যিক হান কাং। অস্তিত্বের অতীন্দ্রিয় অস্বস্তি ধরা পড়ে তাঁর লেখায়। উত্তরাধুনিক সমাজে আমাদের প্রত্যেকেরই বুকের ভিতর রক্তক্ষরণ চলছে অবিরত। আমরা চেপে যাচ্ছি রোজ। লোকলজ্জার ভয়ে, মানহানির ভয়, গড্ডলিকা প্রবাহের বিপরীতে একা হওয়ার ভয়ে। কাং সেসব টেনে খুলে ফেলেন।

→

ধ্রুপদী তকমার পরে বাঙালি কি আর বাংলা বলায় গ্লানি বোধ করবে না?

এমন ঘটা করে প্রাদেশিক ভাষাগুলি ধ্রুপদী বলার পরের পদক্ষেপ কি তবে হতে চলেছে, সারা দেশে বাধ্যতামূলক হিন্দি শিক্ষা? এক দেশ, এক ভাষার ডাক?

→

যাঁরা ভাবেন বাংলাভাষা নিভন্ত, তাঁরাই বাংলাভাষার শিকড়সন্ধানে সাহায্য করেছেন

জাতি হিসেবে বাঙালি নির্বাক ছিল না কখনও, তার শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির দিকচিহ্নগুলিকে আবারও নতুন করে ফিরে দেখা সম্ভব হবে, বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে। পৃথিবীর তাবৎ সংস্কৃতি গবেষণার চিন্তন-ভূগোলে বাংলা ভাষা এবং বাঙালি সাংস্কৃতিক নতুনতর মাত্রা যোগ করবে– এ দাবি অহেতুক নয়।

→