E-Robbar
আমাদের স্মৃতিকথায় বন্ধুত্বের ছোট ছোট ঘুপচি ঘর। মনের সুতোয় টান না পড়লে তার দরজা খোলে না। খুললে দেখা যাবে সেই ধুলোমাখা ঘরে বিছিয়ে আছে কত শিশিরভেজা ঘাস, ভাঙা ব্যাট, আমসি-আচার, কাদামাখা ফুটবল, লড়ঝড়ে সাইকেল। আর উপসংহারহীন কিছু অসমাপ্ত গল্প।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
কোহলি যদি অর্জুনের তীরের গতিতে ছুটে বেড়ান, তাহলে রোহিতের অস্ত্র যেন ভীমের গদা! দু’জনে একে-অপরের পরিপূরক। রোজ মার খেতে খেতে ক্লান্ত দেশবাসীকে জীবনযুদ্ধের মন্ত্র শেখান।
অর্পণ দাস ও
বৈপরীত্যে ভরা এই দুনিয়ায় পথ হারাবার সমস্ত প্রবন্ধন থাকলেও একসূত্রে বেঁধে বেঁধে থাকার ফলে এবং যে যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার কারণেই দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছে ভারতীয় দল।
সৌরাংশু ও
সুনীল যেন নেচে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি দেশকে, দেশের ক্রিকেটকে ততটাই ভালোবাসেন, যতটা পন্থ-কোহলি-শর্মা।
সরোজ দরবার ও
বিদায় স্মিভ স্মিথ। আপনি চ্যাম্পিয়ন থেকে গেলেন আত্মবিশ্বাসে। লেগস্পিনার হিসেবে ক্রিকেটীয় দুনিয়ায় এসে বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটারদের তালিকায় আপনার নাম থেকে গেল। একজন লেগস্পিনার থেকে অসামান্য এক ব্যাটার হয়ে ওঠাও একটা অপূর্ব লেগস্পিনর সঙ্গে তুলনীয়, যা আপনি জীবনের সঙ্গে করলেন।
অর্পণ গুপ্ত ও
আমাদের দেশে ঘরোয়া ক্রিকেট, বিশেষ করে রনজি মরশুম, সেই চেনা ক্ষেত্র যেখানে পারফরম্যান্স করে জাতীয় দলে সুযোগ পায় ক্রিকেটাররা। অথচ বেশ কয়েক বছর ধরেই ঘরোয়া ক্রিকেটের পারফরম্যান্স উপেক্ষিত।
সৌরাশিস লাহিড়ী ও
’৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেবের যে ১৭৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস, সে ইনিংসের মাতৃভাষা একটিই। ক্রিকেটীয়। রবীন্দ্র জাডেজা সেই ভাষাটিকে অতি যত্নেই ধারণ করেছেন। মাতৃভাষার মতোই।
রোদ্দুর মিত্র ও