‘মাকু’, ‘হলদে পাখির পালক’-এর চিত্রস্বত্ব পেতে লীলা মজুমদারকে চিঠি লিখেছিলেন ঋতুপর্ণ ঘোষ

  • Published by: Robbar Digital
  • Posted on: February 26, 2024 2:52 pm
  • Updated: February 26, 2024 2:52 pm
1st episode of Rushkotha, by arun som। Robbar

এক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখে রাশিয়ার খণ্ডচিত্র ও অতীতে উঁকিঝুঁকি

সোভিয়েত সমাজব্যবস্থার পতনের মধ্যে ভবিষ্যতের জন্য বেশ কিছু ভাবনাচিন্তার খোরাক আছে। সেই খোরাককেই খুঁজতে চেষ্টা করব আমরা।

অরুণ সোম

The bengali culture of prohibited languages। Robbar

দু’অক্ষর কথা, চার-অক্ষর কথা

কলেজে সারাদিন খিস্তি দেওয়ার পর বাড়িতে অন্য ভাষায় কথা বলা খুব কঠিন। লিখছেন অনুব্রত চক্রবর্তী।

অনুব্রত চক্রবর্তী

gangapare-europara-episdoe-3-by-debasis-mukhopadhyay। Robbar

সাদা মানুষদের চোখে চন্দননগরের নাগরিকেরা ছিলেন অবজ্ঞার পাত্র

১৭৯৩-তে ফরাসি বিপ্লবের সূত্র ধরে আবার ফরাসিদের হাতছাড়া হয় চন্দননগর। মোট চারবার ইংরেজদের অধীনে থাকার পর ১৮১৬ থেকে ১৯৫০ পর্যন্ত শহরটি ছিল ফরাসিদের দখলে।

দেবাশিস মুখোপাধ্যায়

5th episode of Dosar by sarmistha duttagupta। Robbar

উমাদি-চিনুদা-নিরঞ্জনবাবুর সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল গভীর মনের মিল ও মতাদর্শ ঘিরে

স্কুল গড়ার কাজে উমাদির সঙ্গে নিরঞ্জনবাবু ছিলেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্কুল নিয়ে দু’জনের মধ্যে তর্ক-বিতর্কও হত খুব। যাঁরা দেখেছেন তাঁরা বুঝতেন স্কুল নিয়ে কতখানি প্যাশন ছিল দু’জনের মধ্যে সেসব তর্কে। স্কুলের কাজে চিনুদা প্রত্যক্ষভাবে জড়াননি, কিন্তু তাঁর পূর্ণ সমর্থন ছিল।

শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্ত

Mejobouthakrun episode 9। Robbar

রোজ সকালে বেহালা বাজিয়ে জ্ঞানদার ঘুম ভাঙান জ্যোতিঠাকুর

জ্ঞানদাকে ‘শকুন্তলা’ পড়ে শোনাচ্ছেন জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।

রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

12th-episode-of-care-of-doordarshan-by-chaitali-dasgupta। Robbar

দূরদর্শন ভবনের উদ্বোধনের দিন প্রধানমন্ত্রী স্মিত হাসি নিয়ে তাকিয়ে ছিলেন দুই উপস্থাপকের দিকে

অডিটোরিয়াম থেকে ব্যাক স্টেজে আসার যে দরজা সেটা দিয়ে উঠে আসছিল খুব রোগা মতো একটি ছেলে, গায়ের রংটা শ্যামলা, তাকে দেখে বলি, ‘একটু দেখবেন ভাই, অডিটোরিয়াম এ সামনের রো-তে রশিদ খান বলে কেউ আছেন কিনা’, সে শুধু বলল, ‘জি’, আবারও বলি, ‘প্লিজ একটু দেখবেন’, আমি তখনও তাঁকে ভাবছি ‘usher’ জাতীয় কেউ। এবার সে একটু ইতস্তত করে নম্রভঙ্গীতে অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে বলে, ‘জি, ম্যায় হুঁ’।

চৈতালি দাশগুপ্ত