E-Robbar
সাতজন এমন প্রাবন্ধিকের লেখা এই সংখ্যায় রেখেছেন সম্পাদকরা, যাঁদের লেখার মেধাবী ধার-ভার নিয়ে বাঙালি পাঠকবর্গের সন্দেহ থাকার আলোচনা ওঠে না। তাঁরা প্রত্যেকেই পরীক্ষিত।
আনন্দময় ভট্টাচার্য ও
‘কলকাতা ২১’ যেসব কাজ নিয়মিতভাবে সাফল্যের সঙ্গে করে চলেছে, তার একটি হল কবিতা বিষয়ক প্রবন্ধ প্রকাশ। বিশেষ উল্লেখ্য, প্রথম সংখ্যায় স্বপন চক্রবর্তীর ‘কবির ঠিকানা’ ও দ্বিতীয় সংখ্যায় শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কবিতা বিষয়ে’ প্রবন্ধ। এবারের সংখ্যায় প্রকাশিত ‘পা যেদিকে চলে’-র লেখক সুমন্ত মুখোপাধ্যায়।
আত্মজিৎ মুখার্জি ও
এক বিপন্ন বাস্তবের মধ্যে যে আমরা এগিয়ে চলেছি, এর থেকে মুক্তির কোনও উপায় নেই, সেই অস্বস্তিকে জাগিয়ে দিয়ে ‘প্রকৃত বাঁচা’র অর্থ কী, সেই অনুসন্ধানের সামনে পাঠককে দাঁড় করিয়েছেন লেখক।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
নাতিদীর্ঘ লেখায় শব্দের মায়াজাল, তা দিয়েই স্বভুঁই ও বিভুঁইকে বাঁধতে চেয়েছেন লেখক বৈজয়ন্ত।
ছোট্ট বইয়ের সংক্ষিপ্ত যাত্রা দ্রুত ফুরোয়, কিন্তু সেই সময়ের গন্ধ ঘিরেই থাকে পাঠককে।
রণিতা চট্টোপাধ্যায় ও
আত্মজীবনীতে কথা বলে ওঠে ইতিহাস। 'স্মৃতির সরণি বেয়ে' সে জাতীয় নয়। ক্ষমতার অলিন্দে থেকে সেই ক্ষমতার বিকৃত রূপ তুলে ধরে না এই গ্রন্থ। বরং দাঁড়িয়ে থাকে বেশ খানিকটা বাইরে।
অর্পণ দাস ও
মাতলার বাঘবনে সালওয়াড়ি বাঘের সংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধির বিবরণ, অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণী, সরীসৃপ, পাখ-পাখালি, মাছ প্রভৃতি জীববৈচিত্র্য এবং সুন্দরবনের জঙ্গল ও ভূমিরূপের বৈচিত্র্য ও ঘনত্ব নিয়ে এমন তথ্যবহুল পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা পত্রিকাটির মান বাড়িয়েছে।
অন্তরা ব্যানার্জী ও