E-Robbar
এই স্মৃতিচিত্রকথাকে কি তাহলে উপন্যাস বলব? চেনা ধারণায় হয়তো সেভাবে আঁটানো যাবে না। কেউ মানতে না-চাইলে আপত্তি নেই, জোরাজুরিও নেই।
সরোজ দরবার ও
বাংলা বাজারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অজস্র উৎসব সংখ্যার ভিড়ে চমৎকার ছাপা, সুন্দর প্রচ্ছদে সাজানো ‘চৌরঙ্গী’র এই সংখ্যাটি আলাদা করে যে নজর কাড়বেই, তা বলাই যায়।
বিশ্বদীপ দে ও
নীরব এবং গানবাবু– জীবনযুদ্ধে নানা ঝড়-ঝাপটা সামলে মানুষের বেঁচে থাকার অর্থকে তলিয়ে দেখতে চেয়েছে, নির্মোহ দৃষ্টিতে। আর সেই উপলব্ধির কেন্দ্রে বিরাজ করে শহর কলকাতা, তার সর্বগ্রাসী সত্তায়।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
দু’টি বই, দু’জন কবি। দুই প্রান্ত দেখা গেল পৃথিবীর।
কিশোর ঘোষ ও
পদকের সাফল্য-ব্যর্থতা একদিকে, কিন্তু মানুষের অন্তরে লোভ-ঘৃণা-হিংসার যে অন্ধকার রয়েছে, তাকে দূর করবে কোন মশালের আলো?
অর্পণ দাস ও
কর্মক্ষেত্রের সৌজন্যেই অয়নজিৎ এবং তাঁর সহকর্মীদের প্রচেষ্টা ‘মিত্র ট্রেকার্স’। মিত্রতার ডাকে সাড়া দিয়েই তাঁদের পদব্রজে হিমালয় ভ্রমণ।
রিংকা চক্রবর্তী ও
রবীন্দ্রচর্চার ক্ষেত্রে প্রতিমা যতখানি সাক্ষ্যদানের ভূমিকায় হাজির থাকেন, তাঁর প্রতিভা নিয়ে আলোচনা বরং অন্তরালেই।