ইন দ্য রেইন, ইন দ্য কোল্ড, ইন দ্য ডার্ক। ট্রাজিক ২০১৪ এবং পরবর্তী সময়ে অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ার সেই স্বপ্নময় লেখা। কনফেশন। বন্ধু-বন্দনা নয়, যেন সলিলোকি করছেন, লেখাটা উঠে এসেছিল এমনভাবেই।
‘এই সইগুলো আমরা করাব, খবরের কাগজ সংবাদ তৈরি করবে, কিন্তু আর কী হবে? কিচ্ছু হবে না। হলে সিনেমার লোকজনরাই প্রতিবাদ করত, এগিয়ে আসত। আমার কথা মিলিয়ে নিও।’ অজিতদার দৃঢ় কথাগুলো আজ মনে হয় একদম ঠিক।
চালচলন দেখে খুব বুঝতে পারি, শরীর সঙ্গ দিচ্ছে না আর। মস্তিষ্কের সঙ্গে পেশির সামঞ্জস্য ক্ষীণ হচ্ছে। যে কারণে মিস হয়ে যায় পেনাল্টি। ফ্রি-কিকে ধার কমে আসে। ড্রিবলও হয় না তেমন। তবু সেই ট্রেম্বলিং টিনেজার ছুটতে থাকেন!
কীভাবে যেন অলৌকিক যোগসূত্র তৈরি হয়ে যায় প্রতিটি ড্রিবলিংয়ে। রয়ের বয়স বাড়ে না। ৪০ মরশুম খেলার পরেও বয়স দাঁড়িয়ে থাকে মধ্য তিরিশে। গোলের ঠিকানা লেখা অ্যাসিস্ট মুছে দেয় মানচিত্র। দেশকালের গণ্ডি অতিক্রম করে এক বেপরোয়া জাদুকর ঢুকে পড়ে বাঙালি পাঠকের ফুটবল-স্বপ্নে।
বিপক্ষ দলের প্রশিক্ষকরা এখনও এঁদের দমানোর জন্য আলাদা কৌশল কষে রাখেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved