Robbar

Frida Kahlo

তাঁর শিল্পকে একলপ্তে ‘স্যুরিয়ালিস্ট’ বলে কেউ দাগিয়ে দিক, চাননি ফ্রিদা

তাঁর চিত্রভাষার স্বাতন্ত্র্য ও মেহিকোর নবলব্ধ আত্মপরিচয়ের রাজনীতিকে ইউরোপীয় আভা গার্দের হেজিমনি গ্রাস করুক, ফ্রিদা চাননি তা কখনও।

→

ফ্রিদা তাঁর শরীরকে যন্ত্রণা-অতিক্রমী এক উৎসবে পরিণত করেছিলেন

নিকোলাস ম্যুরের মতো ব্যক্তি যদি ঘন রোম্যান্টিক হন আর ফ্রিদার তাঁর প্রতি দুর্মর প্রেম জন্মায়, ধন্যবাদ দেওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না আমাদের।

→

নীলবাড়িটাতে গেলে মনে হয় ফ্রিদা কোথাও গিয়েছেন, এক্ষুনি ফিরবেন

ফ্রিদার এই শরীর ইউরোপীয় রেনেসাঁসের ধাঁচে নুড নয়; দিয়েগোর কাজের মতোও নয়। এই শরীর যেন মেডিকেল-স্টাডির শরীর।

→

দিয়েগোর পাশে ভঙ্গুর স্বাস্থ্য নিয়ে ফ্রিদা নিজেই নিজের ক্যানভাস হয়ে ওঠেন

১৯৩৩-এ ‘দ্য ডেট্রয়েট নিউজ’-এ লেখা হয়, সারাক্ষণ স্বামী ব্যস্ত থাকেন বিশাল বিশাল ম্যুরালের কাজে। এতটা একা সময় সেনিওরা রিভেরা কী করেন?

→

চোখে দেখার আগে পর্যন্ত ধারণা ছিল, ফ্রিদা বিশাল ক্যানভাসে কাজ করতেন

ফ্রিদা মারা যাবেন– এমনটা ধরে নেওয়া হলেও, ফ্রিদা বেঁচে থাকেন এবং মানুষকে ভালোবাসেন, ঘৃণা করেন, প্রেমে পড়েন, প্রেম করেন, রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকেন ও ছবি আঁকেন।

→

যেন এক্ষুনি ফ্রিদা নেমে যাবেন মেহিকোর প্রাচীন চাষিদের কার্নিভালে

মেহিকোর সাহিত্যিক কার্লোস ফুয়েন্তেস যেভাবে ফ্রিদাকে দেখতে পেয়েছিলেন, আজ তাঁকে আমরা সেইভাবে কল্পনা করতে চাই।

→