E-Robbar
সাহিত্য যেন এক পা হলেও সমাজের, সভ্যতার, কিংবা সময়ের আগে-আগে হাঁটে। মানুষ নিবিষ্ট চিত্তের সাহিত্যপাঠ থেকে জীবনের অনেক চিরস্থায়ী অন্ধকার অংশে আচমকা আলোর হদিশ পেয়ে যেতে পারে। সাহিত্যের থেকে এরকমই পর্বতপ্রমাণ প্রত্যাশা রাখতেন মারিও ভার্গাস লোসা।
শুভদীপ বড়ুয়া ও
ঢাকনাহীন নারীদেহের সৌন্দর্য লুপ্ত হয়েছে মিলানের অজস্র শব্দের তলায়, ডুবে গেছে আটলান্টিস-এর মতো।
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও
ভেরা হ্রাব্যানকোভা, মিলান কুন্দেরার স্ত্রী। তাঁর লেখক-স্বামীকে তিনি উপহার দিয়েছিলেন যে-কালো মুকুর মসৃণ টেবিলটি, সেই লেখার টেবিলে বসে কুন্দেরার উদ্দেশে ভেরা লিখছেন এই চিঠি।
কালো পালিশ করা কাঠের টেবিল, যার বুকে থরে থরে সাজানো আছে কুন্দেরার মনন, বাক্য, প্রকাশ ও সাহস।
১১ জুলাই, ২০২৩ প্রয়াত হয়েছেন মিলান কুন্দেরা। রোববার.ইন-এর ‘তর্পণ’ সিরিজের পঞ্চম লেখা।
তৃণাঞ্জন চক্রবর্তী ও
প্যারিসে তিনি খুঁজছেন মিলান কুন্দেরার বিস্তৃত ছাদ। যে ছাদে তিনি ঘর বেঁধেছিলেন। সেই ঠিকানা খুঁজে কি পেলেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়?