তাপস সেন, খালেদ চৌধুরী নিজেদের কাজটিকে তাঁরা এতই আদরের বলে মনে করতেন যে, তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করতেন। এবং সেই সৃষ্টিশীল কর্মটিকে রক্ষা করার জন্য শেষ সীমা পর্যন্ত যেতে কুণ্ঠা বোধ করতেন না।
আমার অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে ওই অবজেক্টগুলো যেন অভিনীত চরিত্রকে ছুঁয়ে যাচ্ছে, খুঁটে খুঁটে দেখছে আমার ভিতরের পারা-না পারা, আনন্দ-যন্ত্রণাকে।
অভিনয়ের উপকরণ অভিনেতার অ্যাক্টিংয়ের একটা পিলার বা কাঠামো।
মৃত্যুর পরেও জীবন আছে, জেগে ওঠা আছে– একজন অভিনেতা তার অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তা বিশ্বাস করাতে চায়।
ঠিক এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে অভিনেতার মনে কী চলে? নাটক তো চলছে, জীবনও আরও একটু এগোচ্ছে।
অভিনয়ের বয়স, সমকাল সব মিলে মিশে এমন একটা অনুভূতি অভিনেতার মধ্যে তৈরি করে, যে অনুভূতি অভিনয়কে নতুন মাত্রা দেয়। বলা ভালো, অভিনয়ে নতুন রঙ যোগ করে।
স্বপ্ন ছিল নাটকের রন্ধনশালায় ঢুকে দেখার চেষ্টা করব, বোঝার চেষ্টা করব, কীভাবে উৎকৃষ্ট নাট্য-ব্যঞ্জন প্রস্তুত হয়, যা দেখে ও আস্বাদনে মোহিত হয়ে পড়ে দর্শক।
শব্দগুলো ফিরে ফিরে এসে যেন বিচারসভা বসায় মনের মধ্যে। কখনও কখনও আমাকে একান্তে দোষীর কাঠগড়ায় দাঁড় করায়, আমায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
সিংহভাগ দর্শকের সঙ্গে সেই ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ চরিত্রের পরিচয়ের ডাকপিওন ওই অভিনেতা, সেই প্রত্যাশা তাদের কথায়, অভিব্যক্তিতে ঝরে পড়ে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved