মকরন্দ দেশপান্ডে অভিনয় করেন মকরন্দের ভূমিকায়, তাঁর স্মৃতির চরিত্রগুলিকে তিনিই জীবন দেন একক অভিনয়ে। অতি নিরাভরণ নাট্যভূমিতে থাকে অকিঞ্চিৎকর সব উপকরণ– একটি আসব-বোতলের আভাস, ঝুলতে থাকা দুটো দড়ি, বাতিল কিছু প্যাকিং বাক্স আর ছোট উঁচু একটা মঞ্চের মতো– এইমাত্র।
সত্যজিৎ রায় বেড়াতে বা সিনেমা তুলতে যেখানে গিয়েছেন পরে কখনও সেসব জায়গায় ফেলুদাকেও নিয়ে গিয়েছেন। এর মধ্যে জয়সলমীরের মরুভূমি, কাশী বা পুরীর মতো স্থান-মাহাত্ম্যওয়ালা জায়গা, হংকং বা লন্ডন, ইলোরার গুহা, লখনউ বোম্বাই আর শহর কলকাতা থাকলেও পাহাড়ের প্রতি তাঁর আকর্ষণটা যেন একটু বেশি ছিল বলে মনে হয়।
রং দেখার যে চোখ, অর্থাৎ রং দেখতে পাওয়ার ক্ষমতা, আর রঙের সৃজনশীলতা– এ দু’টি ঈশ্বরপ্রদত্ত গুণ ওঁর ছিল। একজন শিল্পীর সঙ্গে তাঁর শিল্পের একটা যোগসূত্র গড়ে ওঠা প্রয়োজন। ছবিও কিন্তু শিল্পীর সঙ্গে কথা বলে, বলতে চায়। ওঁকে দেখতাম– এমন তন্ময় হয়ে আঁকতেন, মনে হত, ছবির রেখা, রং, ছবির চরিত্ররা ওঁর সঙ্গে ক্রমাগত কথা বলছে।
তিন ছবির চিত্রনাট্য পরপর পড়তে পাওয়া এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। ছবি দেখার অভিজ্ঞতার চেয়ে টেক্সট হিসেবে তাকে পড়তে পাওয়াটা আলাদা। এই বই সেই সুযোগ করে দেয়।
আজ রিলিজ করছে ‘রাপ্পা রায় অ্যান্ড ফুলস্টপ ডট কম’। বাংলায় প্রথম কমিকস থেকে ফিল্ম। সেই কমিকস চরিত্র রাপ্পা রায়ের স্রষ্টা সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় লিখলেন তাঁর রাপ্পা রায়ের নানা চরিত্রের নির্মাণ নিয়ে।
আমরা দূষণকে ‘শীতের সমস্যা’ মনে করি বলেই, বছরের বাকি সময়ে আমাদের প্রস্তুতি থাকে না। দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের নজরদারিতে শীতকালে তৎপরতা বেশি, কিন্তু গ্রীষ্ম বা বর্ষায় একই উৎসগুলো অবাধে দূষণ ছড়াতে থাকে। দূষণ যখন সারাবছরের সমস্যা, সমাধানও হওয়া উচিত সারাবছরব্যাপী।
ডান হাতের টুকটুকে তর্জনী রাঙা ঠোঁটে এমন ভাবে ধরা, যেন বলছেন, চুপ! অর্থাৎ, এই বইয়ে বাঙ্ময় চুপকথাই বেশি। যা বলব, তার থেকে বলব না অনেক বেশি।
রাইনার মারিয়া রিলকের ১৫০তম জন্মদিন আজ। আজকে, কোনও তরুণ কবিকে যদি চিঠি লিখতে হয়, কী লিখবেন কবিতাবিশ্বে দীর্ঘকাল ঘর-সংসার করা কবি সুবোধ সরকার? তিনি লিখছেন আজকের তরুণ কবিকে লেখা চিঠি।
আনন্দ-বিনোদন খেলার মুখ্য বৈশিষ্ট্য হলেও হাজার হাজার বছরের ফেলে আসা জীবনের স্মৃতিকে প্রকাশ করার স্বভাবগত তাগাদা খেলার মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হয়। অনেক সময় গোষ্ঠী বা জাতির ঐতিহ্য প্রকাশের মাধ্যম হয়ে ওঠে।
সুমনের ‘পাগল’ বিধাতার সঙ্গে সাপ-লুডো খেলছিল– আমরা সবাই খেলছি। গদার হেরে-যাওয়া খেলায় শেষ পর্যন্ত ‘ছায়ার সঙ্গে কুস্তি’ লড়েননি– তিনি ‘এই মাত্র! আর কিছু নয়’-কে ডিঙিয়ে যেতে চেয়েছেন। বোর্ড উল্টে দিয়েছেন অতর্কিত ‘কাট্’-এ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved