১৯৪৩-এ সলিল চৌধুরীর প্রথম যৌবনের যে দিনলিপি, তা ঠিক যেন ডায়েরি-সুলভ নয়। বরং ‘খেরোর খাতা’ গোত্রীয় একটি ছোট্ট নোটবুক। আদপে তা পারিপার্শ্বিক সময়-সমাজ-মানুষ নিরীক্ষণে নৈর্ব্যক্তিক ভাবনাচিন্তায় নিজেকে গড়েপিটে নেওয়ারই অনুশীলন।
ইন দ্য রেইন, ইন দ্য কোল্ড, ইন দ্য ডার্ক। ট্রাজিক ২০১৪ এবং পরবর্তী সময়ে অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ার সেই স্বপ্নময় লেখা। কনফেশন। বন্ধু-বন্দনা নয়, যেন সলিলোকি করছেন, লেখাটা উঠে এসেছিল এমনভাবেই।
সালোঁ মজলিশ ও বাইরে সালোঁ প্রদর্শনীতে খুবই খোলাখুলিভাবে চলতে থাকে মাতিস ও পিকাসোর মধ্যে রেষারেষি। শোনা যায়, পিকাসোপন্থী বোহেমিয়ানরা মাতিসের ছবি তাক করে মিছিমিছি ডার্ট গেম খেলার অভিনয় করতেন।
১৯৪৩-এর নোটবইয়ের বিবর্ণ একটি পৃষ্ঠায় পাওয়া যাচ্ছে যৌবনের চৌকাঠে সদ্য পা-দেওয়া সলিল চৌধুরীর লেখালেখির এমন একটি ছোট্ট অংশ।
কেএল রাহুল সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আক্ষেপ করেছেন যে, আইপিএল এখনও পর্যন্ত পেশাদারি কর্পোরেট মানসিকতা নিয়ে আসতে পারেনি, দলগুলির মধ্যে, সার্বিকভাবে! এই অভিযোগ সত্য, তবে আংশিকভাবে।
হইহই কাণ্ড। রইরই ব্যাপার। এই যে অনেককাল ধরে, পাড়ার নানা প্রকার ‘কল্পনা’, ‘ছবিঘর’, ‘পিয়ালি স্টুডিও’ গোছের নানা স্টুডিও ছিল ফোটো তোলার, তারা ঝিমিয়ে পড়েছিল। হঠাৎ জেগে উঠেছে। গত দশ বছরে এহেন কাজের চাপে পড়েছে কি না, সন্দেহ! আজ ছবি তুললে, ডেলিভারি নাকি সাত দিন বাদে! বোঝো কাণ্ড! পাড়ার স্টুডিওর এই ক্ষণিকের নবজাগরণে পুরনো-নতুন দিনের স্মৃতি মিলেমিশে আজকের ককটেল।
দেশীয় রাজনীতি-দুর্ভিক্ষ-আন্তর্জাতিক যুদ্ধ– সব মিলিয়ে সলিল-সুহৃদ মৃণাল সেনের ভাষায় যা ছিল এক ‘মেটামরফসিস’, তেমন ঘনঘটার ভেতর দিয়ে চোখ-কান খোলা রেখে সলিলেরও প্রহরবৃত্তের ঢেউয়ে সন্তরণ, জাপানি আগ্রাসনের চাক্ষুষ অভিজ্ঞতাও যেখানে সমমাত্রাতেই শামিল।
প্রেমের ভাষ্যেও ফৈয়জের উজ্জ্বল উপস্থিতি যেমন– ‘দশ্ত-এ-তনহাই’, ‘ভুলি বিস্রি চন্দ উমিদেঁ’, ‘ইয়ে জফা-এ-গম কা চারা’, ‘ইঁউ সজা চাঁদ’ ইত্যাদি। মেহেদি জাহিরের সুর দেওয়া, ‘ইয়াদ’ নজম-এ বিরহের এমন তীব্র আকুতি যা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে শ্রোতাদের মনে।
ডিজিটাল দেওয়ালের দুই পারে দুই ব্যক্তি! এক ব্যক্তি প্রতিদিন নিয়ম করে রিলস বানায়, গান গায়, প্রতিদিনের জীবনের খুঁটিনাটি ভিডিওয়ের মাধ্যমে তুলে ধরেন। অন্য এক ব্যক্তি মুঠোফোনের দুনিয়ায় সেই রিলস, গান, ভিডিও দেখে ওই ব্যক্তি বা মহিলার সঙ্গে একটা সংযোগ গড়ে…
যে পাহাড় কেটে টেম্বা পথ তৈরি করেছেন, সে পাহাড় কাটা কখনও শেষ হয় না। বর্ণ গেলে দেহ আসে। নিয়তির অমোঘ পরিহাস, যে ক্রিকেটের নন্দনকাননে বর্ণবিদ্বেষের কালরাত্রি পেরিয়ে প্রোটিয়া ক্রিকেটের নতুন সূর্যোদয় ঘটেছিল; সেই নন্দন কাননে টেম্বাকে ‘বাওনা’ বক্রোক্তি শুনতে হয়। টেম্বা মুখে জবাব দেন না। তাঁর হয়ে ব্যাট কথা বলে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved