E-Robbar
কেরল, পশ্চিমবঙ্গ ও অন্যান্য কয়েকটি রাজ্যে ক্লাসঘরে পড়ুয়াদের বসার বিন্যাস বদলানোর আয়োজন শুরু হয়েছে। সারি সারি বেঞ্চ আর টেবিল শুরু থেকে শেষের দিকে যাবে না। অর্ধগোলাকৃতি বিন্যাসে বসানো হবে তাদের। তবে বিন্যাসের বদলই যথেষ্ট নয়। পড়ুয়া আর শিক্ষকদের মনের ভেতরে ক্ষমতাতন্ত্রের যে জগদ্দল ভার, তা না মুছলে ব্যবস্থা আর অবস্থা বদলে যাবে না।
বিশ্বজিৎ রায় ও
ডমরুর বিনয়মিশ্রিত দরাজ হৃদয়ের দেখনদারি আসলে তো নিজেকে ‘সুপিরিয়র’ একটা অবস্থানে বসিয়ে যাকে বলে ‘ফ্লেক্স’ করা৷ এ-জিনিসও সুলভ৷ ইন্টারনেট এবং ইরাদা কোনোটাই ছিল না বলে স্বর্ণকুমারী দেবীর মেয়ে সরলাদেবী বলেননি যে ‘দেঁশবাসীও, রবীন্দ্রনাথ রাখিবন্ধনের কনসেপ্টটা আমার থেকে ধার করেছেন৷’ কিন্তু এখন সব অলীক৷
প্রভাস মণ্ডল ও
শুনেছিলাম, ১৯৭৬ সালে দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনেও মুক্তি না পাওয়ায়, জেল ভেঙে বেরিয়ে এসেছিলেন আজিজুল হক, নিশীথ ভট্টাচার্য। চারুবাবুর সশস্ত্র লাইনে অবিচল থেকে তাঁরা দু’জন গড়ে তুললেন সিপিআই(এম-এল) দ্বিতীয় কেন্দ্রীয় কমিটি। রাজ্যে তখন নকশালবাড়ির পয়লা মহাঢেউটি নিভে গিয়েছে, তাঁরা সচেষ্ট হলেন দ্বিতীয় ঢেউ তোলার।
মৃদুল দাশগুপ্ত ও
বৃষ্টি হল প্রথম প্রেমের মতো। আপনাকে কনফিউশনের তাওয়ায় ওমলেটের মতো ভাজবে। ঝমঝমে চপলতায় লোভী মনকে বিষাক্ত স্লোয়ার দেবে– ভিজবেন নাকি গা বাঁচাবেন? মাথায় পড়লেই কিন্তু ঠান্ডা লাগার প্রবল আশঙ্কা।
অরিঞ্জয় বোস ও
যে মেয়েকে রবীন্দ্রনাথ ২৫০-র বেশি পত্র লিখেছেন তাঁকে এক চিঠিতে ঘায়েল করতে এছাড়া আর কী লিখতে পারতুম বলুন? এই চিঠির উত্তরে বিবি লিখল, আমি যেন সিমলা হয়ে বিলেত যাই!
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও
যদিও এটাও ঠিক যে, মিত্রশক্তি যুদ্ধের গোড়া থেকেও সোভিয়েত ইউনিয়নকে একঘরে করে রেখে দিয়েছিল।
অরুণ সোম ও
সমাজের চোখে ন্যায় মানে যে ক্ষমতাবানের ন্যায়– এই সত্যিটা সন্ধ্যা সুরির ছবি স্পষ্ট এবং শান্ত স্বরে বলে। এবং এতবার বলে যে, স্লোগানের মতো মাথায় চেপে বসে, আর সেটাকেই ভয় ক্ষমতাবানের! আর সেজন্যেই তার শ্বাসরোধ করতে হয়!
বিদিশা চট্টোপাধ্যায় ও