E-Robbar
এই মানুষগুলোর সমর্থনে দেশের সাধারণ মানুষের ধৈর্যের বাঁধ একটু একটু করে ভাঙতে ভাঙতে সমস্ত দেশ জুড়ে ১৪ জুন পালন করা হয় ‘নো কিংস ডে’। ছোট থেকে বিরাট শহর– প্রায় ২০-২৫ জন থেকে লক্ষাধিক মানুষ শামিল হন প্রতিবাদে।
মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায় ও
দু’জন মানুষ– একজন রাষ্ট্রের প্রধান, আর একজন বিজনেস টাইকুন– যিনি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি পর্যন্ত নন, তাঁদের সিদ্ধান্তে গত দু’-তিন সপ্তাহে এত মানুষের চাকরি চলে যাচ্ছে, এত সংস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এত গুরুত্বপূর্ণ কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে যে, হিসাব রাখা যাচ্ছে না।
বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে যদিও-বা আমেরিকাকে ‘দাদাগিরি’-র জন্য গঞ্জনাভোগ করতে হয়, তার অভিবাসননীতি সম্বন্ধিত ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ উদারনীতি সম্বন্ধে কোনও নিন্দুকেরই কিছু বলার অবকাশ নেই। বাইডেন সরকারের আমন্ত্রণ নীতি এমনই ‘উদার-অবারিত’ ছিল এক সময় যে, প্রতিদিন সীমান্তে ৩০০০ অভিবাসীকে ঢুকতে দিয়ে তবে গেট বন্ধ করা হত।
শুভশ্রী নন্দী ও
৩০ মিনিট ধরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে তাঁর প্রথম বক্তৃতা দেন ট্রাম্প। শুরুতেই ঘোষণা করলেন আগের সরকার যাই করে থাকুন না কেন, তাঁর শপথের সঙ্গেই শুরু হল ‘আমেরিকার ইতিহাসের স্বর্ণযুগ’।