E-Robbar
আজ বাঙালি যখন বিপর্যস্ত গণতন্ত্রে বেসামাল, তখন সে খুঁজে দেখতেই পারে তার অতীত। এবং দেখা যাবে, সেখানে কেবল সমর্পণ নেই, সমঝোতা নেই, অসহায়ত্ব নেই; আছে প্রতিষ্ঠার ইতিহাসও। আত্মমর্যাদার সূত্রেই তার যাবতীয় প্রতিরোধ এবং প্রতিষ্ঠা।
সরোজ দরবার ও
দীর্ঘ আখ্যান পরিক্রমার পর 'দান ছাড়ব না' এই প্রতিজ্ঞা সম্বল করে, নতুন সময়ের বড়ায়িনন্দন, বিশ্বজিৎ-এর কথকতাকে অভিনন্দন জানাই
স্বপন পাণ্ডা ও
নাতিদীর্ঘ লেখায় শব্দের মায়াজাল, তা দিয়েই স্বভুঁই ও বিভুঁইকে বাঁধতে চেয়েছেন লেখক বৈজয়ন্ত।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
ছোট্ট বইয়ের সংক্ষিপ্ত যাত্রা দ্রুত ফুরোয়, কিন্তু সেই সময়ের গন্ধ ঘিরেই থাকে পাঠককে।
রণিতা চট্টোপাধ্যায় ও
'কৃষ্ণপ্রসন্নর খেরোর খাতা' আর 'মৃত্যুর জবানবন্দি' তাই আদতে পৃথক থাকতে পারে না, দু'য়ে মিলেই এক আখ্যান। যা উপন্যাসের আঙ্গিক নিয়েও পাঠকের সঙ্গে অন্যরকম মোলাকাত প্রত্যাশা করছে।
আত্মজীবনীতে কথা বলে ওঠে ইতিহাস। 'স্মৃতির সরণি বেয়ে' সে জাতীয় নয়। ক্ষমতার অলিন্দে থেকে সেই ক্ষমতার বিকৃত রূপ তুলে ধরে না এই গ্রন্থ। বরং দাঁড়িয়ে থাকে বেশ খানিকটা বাইরে।
অর্পণ দাস ও
না, শিরোনামে ভুল নেই। যদিও এই নামের কবিতার বইও নেই। তাহলে ব্যাপারটা কী?
সুপ্রিয় মিত্র ও