আমার কাছে বিসমিল্লার তথ্যচিত্রটা খুবই জরুরি, কারণ সেই প্রথম কোনও ছবিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে আমার নাম গিয়েছিল।
সদ্য প্রকাশিত ছবির নিন্দা ওঁর সামনেই করা যেত।
১৯ বৃন্দাবন বসাক স্ট্রিটের বাড়িটা আদিত্য বসাকের, ওই বাড়ির ছবি, দলিল দস্তাবেজ নিয়ে এগজিবিশনও করেছিলাম।
ওইরকম কম কথা বলা লোক, কী করে যে আড্ডা মারতেন, ভাবলেই অবাক লাগে!
১০. আজাদ হিন্দ হোটেল আর সুব্রত মিত্রর বাড়ির মধ্যে মিল কোথায়? উত্তর– এম. এফ হুসেনের ম্যুরাল। হুসেন বন্ধু ছিলেন সুব্রত মিত্রর। সুব্রতদার বাড়ি ছিল ল্যান্ডসডাউনে। মোটরভিকেলস-এর অফিসের কাছে। আমি যেহেতু থাকতাম টালিগঞ্জে, ফলে যাতায়াতের পথেই পড়ত ওঁর বাড়ি। নানা কারণে-অকারণে…
কলাভবনের ক্লাস হোক, বাড়িতে হোক, লম্বা দাড়িতে সেই ফুল আলগোছে লেগে থাকত।
বিজ্ঞাপনের পুরনো বইয়ের গোয়েন্দা যেন ইন্দ্রদাই।
৩০০ বছরের ভুল জন্মদিনের কলকাতাকে উপলক্ষ করেই আমার একখানা ছবি তোলা হয়েছিল, তাও মকবুল ফিদা হুসেনের।
২৯ মার্চ রঞ্জাবতী সরকারের জন্মদিন। ‘ফ্রেমকাহিনি’ কলামে আজ তাঁর কথা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved