১৯৪৯ থেকে ১৯৮৮ সাল। দীর্ঘ ৩৯ বছর ধরে জামাল লিখেছেন। প্রথমে শিক্ষানবিশ হিসেবে, পরবর্তীতে অভিজ্ঞ পক্ষীবিদ হিসেবে তাঁর ভাবনা, অভিজ্ঞতা প্রকাশ পেয়েছে ‘বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি’ এবং ‘বেঙ্গল ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি’র মুখপত্রে। এমনকী ‘দ্য নিউজ লেটার্স ফর বার্ড ওয়াচার্স’ সমীক্ষাপত্রেও।
ফুড ভ্লগিং তো এখন বাঙালির জীবনে হলুদ বসন্ত! একপেশে জীবনের দোটানায় না গিয়ে বাঙালি এখন মজেছে খাদ্যব্যবসায়। কারণ সে বুঝেছে, ফুড ভ্লগিংয়ের দৌলতে প্রচার তো হয়ে যাবেই এবং অন্যদিকে দশটা-পাঁচটার জীবন থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
আমাদের দেশে ‘সাহেবি প্রাতরাশ’ অর্থাৎ ‘ব্রিটিশ ব্রেকফাস্ট’ বলতে যা বোঝায়, তা আমরা আসলে কেউ জানিই না। এই সুযোগে একটি শক্ত বাংলা শব্দ সার্ভ করি– ‘অভিযোজন’।
ক্ষণকালের শীত আসে। ছুঁয়ে থাকে, চলে যায়। চিরকালীন এক জনপদে সেই চঞ্চল শীত কেমন? খুব কি বদলে যায় বেনারস? ঘাটে এসে বসে পুরনো, নতুন, চিরকালীন মানুষ? বদলে যায় রুটিন? ঘুরে দেখুন বেনারস, অক্ষরে অক্ষরে, ছবিতেও।
শীতকাল। এদিক-ওদিক উড়ে আসে পরিযায়ী পাখিরা। কিন্তু কী করে চিনে ফেলে তারা পথ? দেশ-মহাদেশ? নেই কোনও গুগল ম্যাপ, পথনির্দেশিকা! তবুও!
ভাঙা বাড়ি, কিন্তু তার ভেতরেই এক রত্নশালা। খসে পড়া দরজার ফাঁকে উঁকি দিলেই ধুলোয় ঢাকা কত যুগ আগেকার মণিমাণিক্য সব দেখতে পাচ্ছি! একের ওপর আরেক, তারও ওপর আরও অনেক, স্তূপীকৃত! নড়বড়ে দোতলায় হাঁটতে ভয় হয়, অন্ধকার সিঁড়ি কোথায় নিয়ে যায় কে জানে! এই নাকি সেই জ্ঞানভাণ্ডার, যা উন্মোচিত হয়েছিল স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের হাতে! সঙ্গে ছিলেন স্যর আশুতোষ চৌধুরী, আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল, আচার্য রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়।
নাবিকেরা যদি পথ হারায়, সে পথ খুঁজে দেন জলের দেবতা। মুর্শিদাবাদে সেই দেবতার প্রতি উৎসবই বেরা উৎসব। পথ ভুল করে যে জীবনজাহাজ পাড়ি দিয়েছে, তাও ঠিক পথ খুঁজে পাক।
সত্যজিৎ রায় বেড়াতে বা সিনেমা তুলতে যেখানে গিয়েছেন পরে কখনও সেসব জায়গায় ফেলুদাকেও নিয়ে গিয়েছেন। এর মধ্যে জয়সলমীরের মরুভূমি, কাশী বা পুরীর মতো স্থান-মাহাত্ম্যওয়ালা জায়গা, হংকং বা লন্ডন, ইলোরার গুহা, লখনউ বোম্বাই আর শহর কলকাতা থাকলেও পাহাড়ের প্রতি তাঁর আকর্ষণটা যেন একটু বেশি ছিল বলে মনে হয়।
আজ রিলিজ করছে ‘রাপ্পা রায় অ্যান্ড ফুলস্টপ ডট কম’। বাংলায় প্রথম কমিকস থেকে ফিল্ম। সেই কমিকস চরিত্র রাপ্পা রায়ের স্রষ্টা সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় লিখলেন তাঁর রাপ্পা রায়ের নানা চরিত্রের নির্মাণ নিয়ে।
কোথাও গাছে বাঁধা হাঁড়িতে আগে থেকে চিনি রাখা থাকছে, কোথাও রস জ্বাল দেওয়ার সময় মেশানো হচ্ছে চিনি, নলেন গুড়ের রাসায়নিক ‘এসেন্স’ আর ফটকিরি। নকল রস, নকল গুড়। আর সেই গুড় দিয়ে তৈরি পিঠে-পায়েসই হোক, মোয়া বা মিষ্টি, সবেতেই ভেজালের স্বাদ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved