E-Robbar
সম্প্রতি একটি বেসরকারি সংস্থার সর্বভারতীয় সমীক্ষার ‘গ্রেট ইন্ডিয়ান স্লিপ স্কোরকার্ড ২০২৫’-এর রিপোর্ট বলছে, ৫৮ শতাংশ ভারতীয়ই রাত ১১ টার আগে ঘুমোতে যান না। এই ‘লেট স্লিপার’দের তালিকায় বেঙ্গালুরু, মুম্বাইকে পিছনে ফেলে প্রথম স্থানে রয়েছে কলকাতা। এবং এই সমস্যাটা ধীরে ধীরে গোটা জাতিকেই প্রভাবিত করছে।
সেখ সাহেবুল হক ও
এ যাবৎ তিনি ৭,০০০-এর বেশি কর্মশালা করেছেন এবং সাত লক্ষ তিরিশ হাজারের বেশি পাখির বাসা তৈরি হয়েছে তাঁর তত্ত্বাবধানে। শুধু বাসা বানাতে শেখা নয়, বাসা ঝোলানোর উপযুক্ত জায়গা চিনতেও শিখিয়েছেন রাকেশ খাত্রী। চড়ুই, দোয়েল, বুলবুলিরা দখল করেছে মানুষের গড়া কৃত্রিম বাসা। রাকেশ গড়ে তুলেছেন ‘ইকো রুটস ফাউন্ডেশন’ নামের এক সংগঠন।
মৌসুমী ভট্টাচার্য্য ও
বিশ শতকের বাংলা পত্রিকার ইতিহাসে ‘প্রবাসী’ এক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে আর এই পত্রিকাটিকে কেন্দ্র করে বাংলা প্রকাশনার একটা মানদণ্ডও তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু দণ্ড মিললেও রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের মতো দণ্ডধারী মেলা খুবই কঠিন ছিল। কথাটা সে-যুগের মতো এ-যুগেও সত্যি।
রামকুমার মুখোপাধ্যায় ও
রাজার শহর বর্ধমানের চিত্রাবলিদের পাড়ায় এখনও এক ‘একলা’ বৈশাখের লড়াই। অনেকের সে ইতিহাস আজও অজানা। চুপিচুপি সে লড়াই চলে নিজেদের নিয়ে জীবনের অন্ধকারে। এবং সেখানে তাঁদের একার একাকে নিয়েই লড়তে হয় নিত্যদিন।
রাধামাধব মণ্ডল ও
বোলান গানের বিভিন্ন প্রকারভেদও রয়েছে, যেমন– দাঁড় বোলান, পালা বোলান, সখী বোলান, আর সাধকের শ্মশান বোলান, সে তো ভয়ঙ্কর। এই গানগুলি মূলত বাংলা ভাষার বিভিন্ন আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য মেখে ঘুরে বেড়ায় রাঢ়ের উঠোনে। বাংলার লোকসংস্কৃতির সঙ্গে এর গভীর সম্পর্ক।
বাংলার সুপ্রাচীন মাতৃকা-পুতুলের ধারা আজও বহন করে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চিত্রকর পরিবারগুলো। ফুলজান, আবিরন, ছবি, শেরিফান চিত্রকরের হাতে তৈরি টেপা-পুতুলে রক্ষিত হচ্ছে বাংলার পুরাতন ঐতিহ্য।
শুভঙ্কর দাস ও
ইফতারে ইদানীং হালিম ‘মেনস্ট্রিম’ হয়েছে। জাকারিয়া স্ট্রিটের দৌলতে কাবাব-চিকেন ফ্রাই–চাপ-শরবত-ফিরনি ইত্যাদিকে আপন করে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই আদি-অকৃত্রিম তেলেভাজা, তার উপস্থিতি আসলে রমজানে ‘চপমুড়িতে থাকা’, যার সঙ্গে গ্রামবাংলার আত্মার সম্পর্ক।