ইলিশের দামে ছাতু? ১২০০ টাকা কিলো! কী এমন ছাতু? যার নামে জুড়ে রয়েছে দেবী দুর্গার সংকেত। কিন্তু কেন? জঙ্গলমহলের এই ছাতু কেমনই বা খেতে? এত দামে বিক্রিই বা হয় কেন?
‘পথের পাঁচালী’-রও আগে ১৯৪৯ সালের সেই প্রদর্শনী। পরে ‘গ্রাফিস’ পত্রিকায় ছাপা হয় সেই প্রদর্শনীতে জায়গা পাওয়া সত্যজিৎ রায়ের প্রচ্ছদগুলি। সত্যজিৎ তাঁর মাকে চিঠিতে লিখেছেন, ‘গ্রাফিসে বেরোনোর চেয়ে আর বড় সম্মান commercial artist এর কিছু থাকতে পারেনা।’ এ লেখায় রইল সেই চিঠিও!
প্রজাপতির ডানা থেকে শিখে নাও সোলার প্যানেলের নকশা; ব্যবহার করো বারুদগর্ভ ট্যাঙ্কারের ছাদে। পাহাড়ি বিটলের থেকে শিখে নাও কীভাবে সাজাতে হবে করাতের শ্বদন্ত; যাতে আরও সুনিপুণ দক্ষতায় কাটা যায় গাছ। টাইগার মথের থেকে শিখে নাও কীভাবে এড়ানো যাবে সাউন্ড নেভিগেশন; গোপনে চালনা করো যুদ্ধবিমান। এ শিক্ষার পাপ বয়ে চলে যেতে হবে।
কলকাতার জাঁকজমক থেকে দূরে থাকা, প্রায় ৮০ ছুঁই ছুঁই চালচিত্র শিল্পী রেবা পাল। ৬০ বছর ধরে জড়িয়ে এই পেশায়। কিন্তু এই বছরের শরৎকালে কাশফুলের পাশে ফুটে উঠেছে তাঁর অপরিমেয় বিষণ্ণতা। কারণ হাতে আঁকা চালচিত্রর আজ কদর নেই। ডিজিটাল যুগ এসে, হাতে আঁকা শিল্পের কদর কমায়নি শুধু, অর্থপ্রাপ্তিরও পথগুলোও শীতের কুয়াশায় মিলিয়ে গিয়েছে।
বাংলায় যে শব্দটির বানান নিয়ে সবচেয়ে বেশি পারমুটেশন ও কম্বিনেশন করা হয়েছে, তার নাম প্রস্রাব। তিন অক্ষরের এই শব্দের কত ধরনের বানান আজ অবধি চোখে পড়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। আর ‘এখানে প্রস্রাব করিবেন না’ সাবধানবাণীর শেষ শব্দ ‘না’-টি সম্ভবত কর্পূর দিয়ে তৈরি।
একসময় চাঁদের সঙ্গে সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের যোগাযোগ ছিল বইকি। চন্দ্রাহত সেই প্রজন্ম আজ দূরে, বহুদূরে। লাল চাঁদের সৌজন্যে, আবার একবার, মাথা তোলা– চাঁদের দিকে তাকানো।
‘জীবন’, ‘আয়ু’র চেয়ে অনেক বড়। জীবন আসলে কালেকটিভ, যৌথ। কোটি কোটি বছর ধরে বিবর্তিত হয়ে চলা সপ্রাণ পৃথিবীর আণবিক চোরাকুঠুরিতে সঞ্চিত জেনেটিক স্মৃতি ও শিক্ষার ভিক্ষালব্ধ ধান্য। জন্ম ও মৃত্যুর মধ্যবর্তী আপাত সরলরেখায় তাকে মাপা যায় না। এ শিক্ষা পোকামাকড়ের দুনিয়ায় প্রবেশ না করলে জানা যায় না।
২ সেপ্টেম্বর। আজ বিশ্ব নারকোল দিবস। ডাব দিবসও বলতে পারেন। সেই ডাব নারকোল নিয়েই রোববার.ইন-এ শাঁসালো নিবন্ধ।
ছুটির দিনে গলি বন্ধ করে যে ছেলেরা ‘হাউজ দ্যাট’ আর স্ট্যাম্প ওড়ানোর সুতীব্র চিৎকারে কান ঝালাপালা করে দিল, তার মধ্যে আমার-আপনার বাড়ির খেলতে ভালোবাসা মেয়েটি কোথায়?
সে আবিষ্কার করে এদের কারও ছোটবেলা নেই। ছিল হয়তো, কিন্তু মুছে গিয়েছে। বা গোর দেওয়া হয়েছে। বোধহীন বয়সে এরা মায়ের গায়ে লেপ্টে থেকে মায়ের চোখের পাতা আর মুখের মাংসপেশির পরিবর্তন লক্ষ করেনি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved