নানা সময় মৃণাল সেনের ছবি তুলেছেন সঞ্জীত চৌধুরী। আজ মৃণাল সেনের জন্মদিনে, রইল সেসব ছবির টুকরো। যাতে বোঝা যাবে, মানুষটার খেয়াল। বোঝা যাবে, পুরনো হাওয়াবাতাস। মৃণাল সেনের ভঙ্গি।
সঞ্জীত চৌধুরী
……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………
পড়ুন সঞ্জীত চৌধুরীর লেখা: মৃণাল সেনকে এক ডলারেই গল্পের স্বত্ব বিক্রি করবেন, বলেছিলেন মার্কেস
…………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………..
‘হেঁয়ালি খাতা’র পাতায় পাতায় ছড়ানো আছে অজস্র সংকেত, সংখ্যা আর চিত্রমালা।
এই ‘ডিভোর্স’ দম্পতিদের দূরে ঠেলার বদলে নাকি কাছে টানে।
ইন্দ্রিয়গুলি হচ্ছে অশ্ব– মানব রথের বাহক। লিখছেন স্বামী কৃষ্ণনাথানন্দ
.jpg)
হে লেখক, তোমার নিজস্ব মায়াবী টেবিলে বসে, তুমিও যেন একদিন লিখতে পারো, এক অপার সমুদ্র।
চিরকালের যৌবনের রহস্যময়তার প্রতীক হয়ে থাকতে চেয়ে নায়িকা যদি তাঁর রূপযৌবন সম্মান প্রতিপত্তি থাকতে থাকতেই সব মোহ ত্যাগ করে স্বেচ্ছায় অসামাজিক, অন্তরালবর্তিনী হয়ে যান, সেটা তো অসামান্য সংযমের, সুবিবেচনার এবং ইচ্ছাশক্তির কাজ।
পূর্ণেন্দু পত্রী রেফার করছেন পূর্ণেন্দু পত্রীকেই! কী হয়েছিল পূর্ণেন্দু পত্রীর পরিচালিত ‘ছেঁড়া তমসুক’ সিনেমায়?
