অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম!
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে তো অনেক ভালো কিছু করা যায়। সেখানে এসব কী হচ্ছে! অত্যন্ত নিন্দনীয় ব্যাপার!
অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম! আমি আমার তরফে সোশাল মিডিয়া টিমকে বলে রেখেছি, এরকম যদি হঠাৎ ঘটে, কেউ ডিপফেক তৈরি করে ছেড়ে দিল– সেক্ষেত্রে কীভাবে কাউন্টার করবে, তার জন্য তৈরি থাকতে। এবং স্পষ্ট করে জানাতে হবে যে, এটা সেই ব্যক্তি নয়।
প্রচ্ছদের ছবি: সোমোশ্রী দাস
তর্কের খাতিরেই ছবি আঁকা শিখতে শুরু করেছেন। পরে শিক্ষার আপাতসরল অভিগমন বদলে গেছে অনুসন্ধানে। ইন্টারন্যাশনাল কোরেস্পন্ডেন্স স্কুল থেকে প্যাসাডেনা আর্ট মিউজিয়ামের প্রশিক্ষণ বিভাগ। অজস্র স্কেচ, ড্যুডলিং, ন্যুড, সেমিন্যুড, ওয়াটার কালার। সংশয় থেকে বিস্ময়ে উত্তরণে ক্রমশ উপলব্ধি করেছেন– সত্যের ঈশ্বর বলে কিছু নেই, কণিকার অবস্থার মতো তা কেবল একটি তাৎক্ষণিক সম্ভাবনা মাত্র।