অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম!
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে তো অনেক ভালো কিছু করা যায়। সেখানে এসব কী হচ্ছে! অত্যন্ত নিন্দনীয় ব্যাপার!
অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম! আমি আমার তরফে সোশাল মিডিয়া টিমকে বলে রেখেছি, এরকম যদি হঠাৎ ঘটে, কেউ ডিপফেক তৈরি করে ছেড়ে দিল– সেক্ষেত্রে কীভাবে কাউন্টার করবে, তার জন্য তৈরি থাকতে। এবং স্পষ্ট করে জানাতে হবে যে, এটা সেই ব্যক্তি নয়।
প্রচ্ছদের ছবি: সোমোশ্রী দাস
পানাহির সিনেমার প্রতিটি ফ্রেম বুঝিয়ে দিয়েছে ইরানের সরকার, নীতি-নির্ধারক মন্ত্রালয় এমনকী পুলিশও শিল্পের ভাষা ও শক্তিকে কী পরিমাণ ভয় করতেন। অনিশ্চয়তায় ভুগতেন সরকারি আধিকারিক ও প্রতিষ্ঠান, তাই ‘ফ্রিডম অফ স্পিচ’ ব্যাপারটা এদের অভিধানে ছিল না। তাই কুড়ি বছরের জন্য সিনেমা-নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা।