পকেটমারকে ল্যাম্পপোস্টে বেঁধে মারতে দেখেছে শৈশব, তার থেকে পালিয়ে আমরা যাব কোথায়?
বাংলাদেশের গণজাগরণের পর এই প্রথম মুখ খুললেন ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান। জানালেন তাঁর অভিজ্ঞতা, রোববার.ইন-এর সঙ্গে একান্ত কথোপকথনে।
অনেকেই পুরনো সময়ের নির্যাতনের ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ভাগ করে নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় তৈরি করার কাজে লিপ্ত।
শেখ মুজিবের খুবই প্রিয় ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামে এক ব্যক্তি, যাঁর একটি গান বাংলাদেশেরও জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। জানি না, সে গানটির ভাগ্য কোনদিকে দুলবে।
আশা করা যায়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার দিকে এগোতে পারবে।
আজকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, আসলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের সরকার ও আওয়ামি লীগ দলটিও চায়নি বুদ্ধিজীবীদের স্বাধীন, মুক্ত কণ্ঠস্বর।
যেমন আলতোভাবে ধরে লাশ কবরে নামানো হয়, সেভাবেই তিনজন তিনদিক থেকে ধরে বিছানার চাদর-সহ ট্রলিতে উঠিয়েছিলাম সিয়ামকে।
আমরা, যে সকল বাংলাদেশি বিদেশে থাকি, গভীর উদ্বেগে দিন পার করছি, কারণ স্বজনের খোঁজ-খবর নিতে পারছি না ঠিকমতো। এর আগে কখনওই এত অসহায় বোধ করিনি।
পাকিস্তানী বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা বলতে বলতে তাঁর অশ্রুসজল চোখ দেখে শুধু সেই সময় নির্বাক হয়েছিলাম তা’ নয়, আজও তাঁর সেই চোখ দেখতে পাই, শুনতে পাই মানুষের প্রতি মানুষের বর্বরোচিত অত্যাচারের সেই গল্প বলতে বলতে তাঁর রুদ্ধ কণ্ঠস্বর।
অধুনা ভারত-বাংলাদেশ খেলা পড়লে সোশাল মিডিয়ায় কিছু ধর্মান্ধ ‘পিশাচ’ পাওয়া যায়, পৈশাচিক উল্লাসে একে অন্যের অসম্মানই যাদের মোক্ষ। দু’দেশেই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved