E-Robbar
নাতিদীর্ঘ লেখায় শব্দের মায়াজাল, তা দিয়েই স্বভুঁই ও বিভুঁইকে বাঁধতে চেয়েছেন লেখক বৈজয়ন্ত।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
ছোট্ট বইয়ের সংক্ষিপ্ত যাত্রা দ্রুত ফুরোয়, কিন্তু সেই সময়ের গন্ধ ঘিরেই থাকে পাঠককে।
রণিতা চট্টোপাধ্যায় ও
আত্মজীবনীতে কথা বলে ওঠে ইতিহাস। 'স্মৃতির সরণি বেয়ে' সে জাতীয় নয়। ক্ষমতার অলিন্দে থেকে সেই ক্ষমতার বিকৃত রূপ তুলে ধরে না এই গ্রন্থ। বরং দাঁড়িয়ে থাকে বেশ খানিকটা বাইরে।
অর্পণ দাস ও
মাতলার বাঘবনে সালওয়াড়ি বাঘের সংখ্যার হ্রাসবৃদ্ধির বিবরণ, অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণী, সরীসৃপ, পাখ-পাখালি, মাছ প্রভৃতি জীববৈচিত্র্য এবং সুন্দরবনের জঙ্গল ও ভূমিরূপের বৈচিত্র্য ও ঘনত্ব নিয়ে এমন তথ্যবহুল পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা পত্রিকাটির মান বাড়িয়েছে।
অন্তরা ব্যানার্জী ও
এই স্মৃতিচিত্রকথাকে কি তাহলে উপন্যাস বলব? চেনা ধারণায় হয়তো সেভাবে আঁটানো যাবে না। কেউ মানতে না-চাইলে আপত্তি নেই, জোরাজুরিও নেই।
সরোজ দরবার ও
বাংলা বাজারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অজস্র উৎসব সংখ্যার ভিড়ে চমৎকার ছাপা, সুন্দর প্রচ্ছদে সাজানো ‘চৌরঙ্গী’র এই সংখ্যাটি আলাদা করে যে নজর কাড়বেই, তা বলাই যায়।
বিশ্বদীপ দে ও
নীরব এবং গানবাবু– জীবনযুদ্ধে নানা ঝড়-ঝাপটা সামলে মানুষের বেঁচে থাকার অর্থকে তলিয়ে দেখতে চেয়েছে, নির্মোহ দৃষ্টিতে। আর সেই উপলব্ধির কেন্দ্রে বিরাজ করে শহর কলকাতা, তার সর্বগ্রাসী সত্তায়।