এই স্মৃতিচিত্রকথাকে কি তাহলে উপন্যাস বলব? চেনা ধারণায় হয়তো সেভাবে আঁটানো যাবে না। কেউ মানতে না-চাইলে আপত্তি নেই, জোরাজুরিও নেই।
বাংলা বাজারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য অজস্র উৎসব সংখ্যার ভিড়ে চমৎকার ছাপা, সুন্দর প্রচ্ছদে সাজানো ‘চৌরঙ্গী’র এই সংখ্যাটি আলাদা করে যে নজর কাড়বেই, তা বলাই যায়।
নীরব এবং গানবাবু– জীবনযুদ্ধে নানা ঝড়-ঝাপটা সামলে মানুষের বেঁচে থাকার অর্থকে তলিয়ে দেখতে চেয়েছে, নির্মোহ দৃষ্টিতে। আর সেই উপলব্ধির কেন্দ্রে বিরাজ করে শহর কলকাতা, তার সর্বগ্রাসী সত্তায়।
পদকের সাফল্য-ব্যর্থতা একদিকে, কিন্তু মানুষের অন্তরে লোভ-ঘৃণা-হিংসার যে অন্ধকার রয়েছে, তাকে দূর করবে কোন মশালের আলো?
কর্মক্ষেত্রের সৌজন্যেই অয়নজিৎ এবং তাঁর সহকর্মীদের প্রচেষ্টা ‘মিত্র ট্রেকার্স’। মিত্রতার ডাকে সাড়া দিয়েই তাঁদের পদব্রজে হিমালয় ভ্রমণ।
রবীন্দ্রচর্চার ক্ষেত্রে প্রতিমা যতখানি সাক্ষ্যদানের ভূমিকায় হাজির থাকেন, তাঁর প্রতিভা নিয়ে আলোচনা বরং অন্তরালেই।
রবীন্দ্রনাথের আক্ষেপ ছিল ওরিয়েন্টাল সেমিনারি এবং নর্মাল স্কুলের সহপাঠীদের ‘বন্ধু’ হিসেবে না-পাওয়ায়।
একমাত্র মানুষের গল্পই মানুষকে বলতে পারে, ইতিহাস নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতাও থাকে মানুষের হাতেই।
এক মলাটের ভিতরে অসংখ্য হারিয়ে যাওয়া নাটকের অভিনয়পত্রী ও থিয়েটারের ছবির সংকলন প্রাপ্তির আস্বাদ কীভাবে অস্বীকার করা যায়?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved