খেলা এমনই এক ধৈর্য পরীক্ষার অগ্নিকুণ্ড, যা তার মহীরুহকেও রেয়াত করে না। ক্রিকেট কেরিয়ারের অন্তিম লগ্নে পৌঁছে বিশ্বকাপ পেয়েছিলেন শচীন। ২৪ বছরের শবরীর প্রতীক্ষা শেষে। লিওনেল মেসিও সহজে পাননি বিশ্বজয়ীর বরমাল্য। ক্রিশ্চিয়ানো তো চল্লিশেও যক্ষের মতো আকাঙ্ক্ষা আগলে বসে। আসলে ধৈর্যের ফল বরাবরই মিঠে হয়।
বৈভব ১৪ বছরে আইপিএলের মতো ক্রিকেট লিগে মানিয়ে নিতে পারছে, শতরানে নজর নজির গড়ছে, কারণ, সে স্পেশাল। সবাই স্পেশাল হয় না। তাই বৈভবকে উপভোগ করুন, অন্ধ অনুকরণ না করে।
এ পোড়া দেশের কোনও ক্রিকেট-অনুরক্ত ধোনিকে, তাঁর ক্রিকেট প্রজ্ঞাকে অনুধাবন করতেই পারল না। তাদের কাছে ধোনি আসলে ধাঁধার চেয়েও জটিল।
সাফল্যের তৃষ্ণা থাকা সত্ত্বেও বিষাদসিন্ধু পান করা ছাড়া উপায় নেই কোহলির।
দোসরা এপ্রিলের ওয়াংখেড়ের মায়ারাতে ধোনিকে নিয়ে, নুয়ান কুলশেখরাকে মারা তাঁর কালজয়ী ছয় নিয়ে, যে পরিমাণ নাচানাচি হয়েছে, আলোচনা হয়েছে, তার ছিটেফোঁটাও হয়নি গম্ভীরকে নিয়ে। আজও হয় না।
বাইশ গজে এমন ব্যাটিং-স্বর্গ তৈরি হলে বোলারদের বিশেষ করণীয় কিছু থাকে না, স্রেফ হাত ঘুরিয়ে চার ওভার মার খাওয়া ছাড়া।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved