E-Robbar
মেলিয়ের ছবির সময় থেকেই সিনেমার পর্দার সামনে এই বিস্ময়ে হাঁ করে তাকিয়ে থেকেছি যে, অ-বাস্তব নিজেকে মেলে ধরেছে– ঠিক যেন তা বাস্তব। সায়েন্স ফিকশন, ফ্যান্টাসি, হরর– এই তিনটে জঁরই অবাস্তবকে, অসম্ভবকে, কল্পিতকে বাস্তব করে তোলে। স্বপ্ন আর দুঃস্বপ্ন, দুই-ই তাই সিনেমার খুব আপন।
অনিন্দ্য সেনগুপ্ত ও
কলকাতার আলো। কতরকমের আলো, কতরকমের তেজ। জোৎস্নার কলকাতা থেকে বাতিওয়ালা, তেলের কুপি, লণ্ঠন, ল্যাম্পপোস্ট– সেই মায়াভরা আশ্চর্য কলকাতার ছবি আজ আর দেখা যায় না।
সন্দীপ দাশগুপ্ত ও
নর্মদার জলের পটভূমিতে বেজেছে ভিভ্যালডির অপেরা সংগীত। তার ঢেউ দীর্ঘশ্বাসে মথিত করে হৃদয়কে। দৈত্যের হাতে বন্দি রাজকন্যার কান্নার মতো তার হাহাকার। এক মহৎ চলচ্চিত্র দেখতে বসে বুঝি চলচ্ছবি, সংগীতের আলোড়ন ও কথার ঈষৎ স্পর্শ দিয়ে মাটির কাছে কীভাবে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব।
অনিতা অগ্নিহোত্রী ও
কে বলে দলিতের নির্মাণ সাহিত্য পদবাচ্য নয়? তথাকথিত ক্ষমতার জাঁতাকলে নিষ্পেষিত আত্মের বেদনার ভাষ্যও কিছু সুন্দর কথার জন্ম দিতে পারে।
অভিজিৎ হালদার ও
নিউ ইয়র্কের কোনও মেয়র চামচ দিয়ে বিরিয়ানি খেলেই আমেরিকা ‘গ্রেট’ হয়ে যায় না।
রোদ্দুর মিত্র ও
সুলগ্না মুখোপাধ্যায় অনুবাদক। দীর্ঘ চার দশকের সম্পর্ক জার্মান ভাষার সঙ্গে। জার্মান ভাষার গল্প-কবিতা নিয়ে আসেন বাঙালি পাঠকের কাছে। সম্প্রতি অনুবাদ করেছেন পোলিশ সাংবাদিক ও লেখক জানা স্লোনিহ্বোস্কোর উপন্যাস ‘রঙিন শার্সিওয়ালা বাড়ি’। বাংলা সাহিত্য, অনুবাদ ও সমাজ নিয়ে তাঁর একক সাক্ষাৎকার।
উৎসা সারমিন ও
ভারতে, আধুনিক যুগে, দাঁড়কাক পিতৃপক্ষ সময়ে তার আচার-অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বজায় রাখে, কিন্তু স্থানীয় গল্পে এর অশুভ ধারণা এখনও টিকে আছে। ১৯ ও ২০ শতকের গবেষণায় এমন বিশ্বাসও নথিবদ্ধ হয়েছে যে, দাঁড়কাকের ডাক বা অস্বাভাবিক আচরণ অসুস্থতা বা আর্থিক ক্ষতির পূর্বাভাসও দেয়।
সৌকর্য ঘোষাল ও