E-Robbar
নতুন প্রকাশকরা আর প্রতিষ্ঠিত প্রকাশকরা কলকাতার বইপাড়ায় বড়ো শো-রুম ধরনের দোকান দিচ্ছেন রাস্তার বিপরীতের বাড়িগুলির বিভিন্ন তলা জুড়ে, তখন পত্রপত্রিকা সমাজ মাধ্যমের বিজ্ঞাপন আর প্রকাশকের গ্রন্থ-তালিকা পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাচ্ছে কথাসাহিত্য, মানে ‘ফিকশন’ যত প্রকাশিত হচ্ছে তার সিংহভাগই হল গোয়েন্দা কাহিনি আর রহস্য-রোমাঞ্চ।
প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত ও
এই ছবিটা পাওয়ার পর অপু স্থির করে এ-ছবি দিয়েই বইয়ের মলাট হবে। বিভিন্ন মহলের আপত্তির কথা অপুকে বলায় সে আমাকে বলেছিল– রথীন্দ্রনাথ নিজে যদি সচেতনভাবে এই ছবি তুলতে পারেন, তাহলে আমাদের আপত্তির কী কারণ থাকতে পারে!
সুধাংশুশেখর দে ও
প্রায় তেল ছাড়া চুনো মৌরলা লাউপাতায় মুড়ে ভাজাপোড়া নিভু উনুনের আঁচে বসিয়ে চচ্চড়ি রান্নার তরিকাটির সঙ্গে পঞ্চাশ তেল কেনার সামর্থ, টালির চালে লাউডগা লতিয়ে ওঠা এবং আঁচের শেষটুকুতে ‘যেটুকু যা হয়’ জড়িত, অন্য কোনও ‘ঐতিহ্য’ নয়।
অমিতাভ মালাকার ও
‘পক্ষীরাজের ডিম’ কিন্তু প্রেমের ছবিও বটে। কৈশোরের প্রেম, আহা! আমরা তো ভুলতেই বসেছিলাম। কতদিন পর বাংলা ছবি তার প্রেমের গানে বয়ঃসন্ধি দেখল।
বিশ্বাবসু বিশ্বাস ও
‘কিশােরকুমারের ছায়া’ এই পরিচয়টিকে তিনি ছায়া নয়, আলো হিসেবেই দেখেন। ‘কিশোরকণ্ঠী’ গৌতম ঘোষ কীভাবে সারাজীবন নিয়ে চললেন তাঁর গুরুকে, তাঁর কণ্ঠে? বিশ্ব সংগীত দিবস উপলক্ষে পড়ে ফেলুন এই সাক্ষাৎকার।
গৌরবকেতন লাহিড়ী ও
আমার ঠাকুরদা সিদ্ধেশ চৌধুরী। খুব বেশি বাঁচেননি তিনি। ‘সিদ্ধেশ’ মানে সিদ্ধি বা সাফল্যের দেবতা, তার মানে তো গণেশই। বাবার হয়তো এই সূত্র ধরেই গণেশ সংগ্রহের প্রতি এক ধরনের ঝোঁক গড়ে উঠেছিল। বসন্ত চৌধুরীর ২৫-তম প্রয়াণ দিবসে বসন্ত পঞ্চমীর শেষ পর্ব।
সঞ্জীত চৌধুরী ও
আমার বাবা সুধাংশুশেখর দে তাঁর প্রকাশনা জগতে কাটানো ৫০ বছরের স্মৃতিকথা লিখছেন। বাবার সঙ্গে সেই শুরুর কথা জানতে প্রফুল্লজেঠুর কাছে যাওয়া। তখনই দেখি ৯১ বছরের লেখকের স্মৃতিতে পলি জমতে শুরু করেছে। নিজের বইয়ে সই করতে গিয়ে তিনবার কেটেছেন। আমি এই প্রফুল্ল রায়কে আগে দেখিনি। সদ্যপ্রয়াত প্রফুল্ল রায়ের স্মৃতিচারণা।
শুভঙ্কর দে ও