Robbar

Satyajit Ray

পত্র-পত্রিকার মাস্টহেড নিয়ে ম্যাজিক দেখিয়েছিলেন বিপুলদা

ফটোগ্রাফির মস্ত শখ বিপুলদার। মাঝে মাঝেই ক্যামেরা নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন ছবি তুলতে পত্রপত্রিকার জন্য। নানা বিষয়ে আজগুবি সব ছবি দেখেছি সে ছবি খুব একটা কোথাও প্রকাশ করতেন না। অবাক হয়েছিলাম ওঁর পাবলিক টয়লেটের প্যান ভর্তি বিষ্ঠার ছবি দেখে। অনেক। গা ঘিনঘিন করেনি, বরং মনে হচ্ছিল যেন চমৎকার সব বিমূর্ত চিত্রকলা।

→

সৌমিত্রদার হাতে কাজ নেই, তাই পরিকল্পনাহীন পাড়া বেড়ানো হল আমাদের

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছবি আঁকতেন ডায়েরির পাতায়। উনি নিয়মিত ডায়েরি লিখতেন এবং তাতেই ছবিও আঁকতেন। মূলত জলরং ব্যবহার করতেন আর পেন অ্যান্ড ইঙ্ক।

→

দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের দিন জনশূন্য কলকাতায় পকেটমারি

সীতাহরণ বা বস্ত্রহরণের এই শহরজোড়া দর্শকাম কি সুধীর কাকারের সেই 'লাভার্স ইন দ‍্য ডার্ক'-এ উল্লিখিত হলের অন্ধকারে লুকনো দর্শকামের সঙ্গে মিলবে? না কি সিনেমাহল থেকে, বড়পর্দা থেকে দৃশ‍্যের বিচ‍্যুতির সেই শুরু?

→

সুব্রত মিত্র ও সৌম্যেন্দু রায়ের মধ্যে কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল না

আমার কাছে আজও সৌম্যেন্দু রায়ের শ্রেষ্ঠ কাজ ‘গুপি গাইন বাঘা বাইন’।

→

‘শোলে’-র চোরডাকাত‍রা এল কোথা থেকে?

সত্যজিতের ছবিতে কি ‘শোলে’র প্রভাব ছিল?

→

সত্যজিৎ-ঘনিষ্ঠ প্রমাণের জন্য ঘন ঘন ‘মানিকদা’ ব্যবহার করুন

মানিকদার নাম করে এক পেয়ালা চা যদি সন্ধের দোকানে কেউ খাইয়ে দেয়, তাহলে মানিকদার তো কোনও ক্ষতি হচ্ছে না।

→

আজাদ হিন্দ হোটেল আর সুব্রত মিত্রর বাড়ির মধ্যে মিল কোথায়?

১০. আজাদ হিন্দ হোটেল আর সুব্রত মিত্রর বাড়ির মধ্যে মিল কোথায়? উত্তর– এম. এফ হুসেনের ম্যুরাল। হুসেন বন্ধু ছিলেন সুব্রত মিত্রর। সুব্রতদার বাড়ি ছিল ল্যান্ডসডাউনে। মোটরভিকেলস-এর অফিসের কাছে। আমি যেহেতু থাকতাম টালিগঞ্জে, ফলে যাতায়াতের পথেই পড়ত ওঁর বাড়ি। নানা কারণে-অকারণে…

→

সত্যজিৎ বলেছিলেন, তোমার আঁকায় সই লাগে না

নন্দলাল বসু আমাকে বলেছিলেন, ‘দেশকে জানতে হলে গ্রামে গ্রামে ঘোরো।’

→

বাংলায় কমিকসের ব্যাকরণ রূপ পেয়েছিল সুখলতা রাও-এর হাতে

সামগ্রিকভাবে আন্তর্জাতিক কমিকসের প্রেক্ষিতে খুঁজলে বাংলা কমিকসে মেয়েদের উপস্থিতি নগণ্য, উপস্থাপন ততোধিক একমাত্রিক।

→

সমস্ত লোকদেখানো আচ্ছাদন ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় সত্যজিতের সংলাপে

মন্দার বোস যখন বলবে ‘আমি যখন স্পেনে ছিলাম...’, দর্শকের মনে পড়বে সেই প্রবচন: ‘Building castles in Spain’.

→