রশিদের যখন ১৫-১৬ বছর বয়স, তখন থেকে ওঁর সঙ্গে আলাপ। তখন রশিদ খুব ছোট। সেইসময় থেকে এই আজ পর্যন্ত। দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ওঁর সঙ্গে। ওঁর চলে যাওয়ার খবরটা শোনার পর থেকে কষ্ট হচ্ছে খুব।
রাশিদ নিয়ে কথা বলতে শুরু করলে কথা ফুরবে না। এমন হাসিখুশি একটা মানুষ, আচমকা সকলকে স্তব্ধ করে নিরুদ্দেশের পথযাত্রী হবে, বিশ্বাস করতে পারছি না।
বন্ধুসম, ভ্রাতৃসম মানুষটাকে হারিয়ে আর নতুন করে কী বলব। মন আজ বড়ই ভারাক্রান্ত।
আমার প্রার্থনা রইল ওঁর জন্য। আমার ভালোবাসা, প্রার্থনা ওঁর সঙ্গে সবসময় থাকবে। ছোটবেলা থেকেই রাশিদ আর আমি অভিন্নহৃদয়। শৈশবের অনেকটা সময় ওঁর-আমার একসঙ্গে কেটেছে। আমরা একসঙ্গে বড় হয়েছি। একসঙ্গে কাজ করেছি। শুধু এই কলকাতায় নয়, সারা বিশ্বের নানা প্রান্তে ওঁর সঙ্গে সংগীত চর্চায় আমি সঙ্গ দিয়েছি। অনেক ট্যুর করেছি। একসঙ্গে গানবাজনা করেছি, বাজিয়েছি। অনেক মুহূর্ত আজ মনে পড়ে যাচ্ছে। অনেক আনন্দ করেছি একসঙ্গে। সেগুলিই জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
রাশিদের যখন ১৫-১৬ বছর বয়স, তখন থেকে ওঁর সঙ্গে আলাপ। তখন রাশিদ খুব ছোট। সেইসময় থেকে এই আজ পর্যন্ত। দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ওঁর সঙ্গে। ওঁর চলে যাওয়ার খবরটা শোনার পর থেকে কষ্ট হচ্ছে খুব। অনেক কথা ভিড় করে আসছে মনে। রাশিদ এমন সময় চলে গেলেন, যখন আমি শহরে নেই। শেষ দেখাটাও দেখতে পাব না ওঁকে।
চিরবিদায় বন্ধু!