Robbar

সোনালি হুমায়ূন টাকিলার বোতল

যায় চলে যায় হেমন্তের দিন। কোথাও শীতের জন্ম হয়ে গেছে। আর কিছুদিন পর শীতকাল। হুমায়ূন আহমেদ লেখেন সকালে। আমি আর টাকিলা খাই না।

→

সীতা যখন রামের বোন, দিতে হয়নি অগ্নিপরীক্ষাও

বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।

→

সবুজ ঝোপে দু’-চোখ জ্বলছে

আমার দিকেই সে-চোখ তাকিয়ে অপলক। লিখছেন বিশ্বজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

→

একলা ভজন গাইলে এসে পড়ত ঘুঙুরের তাল

ভূত তবে যে-সে নয়, সংগীতরসিক ভূত। লিখছেন মঞ্জুশ্রী ভাদুড়ী

→

কালীপুজোর রাতে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসে অন্য কলকাতা

কালীপ্রসন্ন সিংহ থেকে নবারুণ ভট্টাচার্য সেই অন্ধকারের উৎস থেকে উৎসারিত আলোর দিকে তাকিয়েছিলেন।

→

আমি গুন্ডা হলেও জনপ্রিয় গুন্ডাই হতাম

এ ডিজিটাল পত্রিকার সম্পাদক তো আমাকে বহুদিন আগে ‘বাংলা গানের গুন্ডা’ বলেই আখ‌্যা দিয়েছে।

→

মেনস্ট্রিম হিরোদের ঘায়েল করেছিল শাকিলার ঢেউ

মিলেনিয়াল প্রজন্ম হয়তো টেরও পাবে না, পোস্টারে একটা ‘A’ থাকলে, হৃদ-কুঠুরিতে ঘনাত কী কালবৈশাখী!

→

মৃতেরা ফিরে আসে

একটি বাচ্চা ছেলেকে দেখতাম যে নিমেষে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যেত। লিখছেন অ্যাঞ্জেলিকা ভট্টাচার্য

→

জুলুকের হোমস্টের-র সেই রাত

সকলেই জানাল যে, শোওয়ার পরে কেউ-ই নাকি লেপ-কম্বল ছেড়ে আর বেরয়নি। তাহলে? লিখছেন অরিন্দম অধিকারী

→

 ঠাকুরবাড়ির দেওয়ালেরও কান আছে

এত রাত্রে অপরিচিত পুরুষমানুষকে ঘরে ঢুকতে দেখে জ্ঞানদা চিৎকার করে উঠলেও, মনোমোহনের আশ্চর্য হওয়ার কিছু ছিল না।

→