যায় চলে যায় হেমন্তের দিন। কোথাও শীতের জন্ম হয়ে গেছে। আর কিছুদিন পর শীতকাল। হুমায়ূন আহমেদ লেখেন সকালে। আমি আর টাকিলা খাই না।
বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।
কালীপ্রসন্ন সিংহ থেকে নবারুণ ভট্টাচার্য সেই অন্ধকারের উৎস থেকে উৎসারিত আলোর দিকে তাকিয়েছিলেন।
এ ডিজিটাল পত্রিকার সম্পাদক তো আমাকে বহুদিন আগে ‘বাংলা গানের গুন্ডা’ বলেই আখ্যা দিয়েছে।
মিলেনিয়াল প্রজন্ম হয়তো টেরও পাবে না, পোস্টারে একটা ‘A’ থাকলে, হৃদ-কুঠুরিতে ঘনাত কী কালবৈশাখী!
একটি বাচ্চা ছেলেকে দেখতাম যে নিমেষে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যেত। লিখছেন অ্যাঞ্জেলিকা ভট্টাচার্য
সকলেই জানাল যে, শোওয়ার পরে কেউ-ই নাকি লেপ-কম্বল ছেড়ে আর বেরয়নি। তাহলে? লিখছেন অরিন্দম অধিকারী
এত রাত্রে অপরিচিত পুরুষমানুষকে ঘরে ঢুকতে দেখে জ্ঞানদা চিৎকার করে উঠলেও, মনোমোহনের আশ্চর্য হওয়ার কিছু ছিল না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved