সমাজমাধ্যমের যুগে সরকার আর সংবাদমাধ্যম সেভাবে পরোয়া করে কি না, সেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।
‘পাও’ প্রথমে হিন্দুদের কাছে বিধর্মীদের খাবার হলেও শিল্প বিপ্লবের সময়ে পরিস্থিতি বদলে গেল।
প্রতিবার পুজোর সন্ধ্যায় তাঁর জায়েরা যখন লাল পাড় সাদা শাড়ি পরে ধুনো পোড়াত, অন্তঃপুরবাসিনী দিদার তখন চোখে জল।
শুরু হল চাঁদার জুলুম। তখন পুজোর নামে মধ্যবিত্তের আনন্দ উধাও। মায়ের আগমনের প্রতীক্ষায় যারা দিন গুনত আনন্দে তাদের মুখে নেমে এল রাশি রাশি নিরানন্দ। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের ‘রচনাসংগ্রহ’ থেকে পুনর্মুদ্রিত।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিয়মে যেভাবে বাড়ির মাথা একজন ‘পুরুষ’ বলে মান্যতা পেয়েছে, তার দেখানো পথেই আলোকিত হবে নারীর জীবন, তেমনই শাস্ত্রেও সেই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি।
পুরুলিয়ার এই অঞ্চলে বেড়াতে আসার সেরা সময় পলাশের মরশুম, অর্থাৎ দোলের আশপাশে।
মা দুর্গা আসছেন সপরিবার। সবাহন-ও তো আসছেন। সেই বাহনদের আবাহন কারেক্ট আছে তো?
অনীহার চোরাবালিতে ওয়ান ডে ক্রিকেটের এই তলিয়ে যাওয়া যতটা কর্কশ সত্য, ততটাই অবাক করা একদা ভারতীয় ক্রীড়া মানচিত্রে ‘দুয়োরানি’ হয়ে থাকা অ্যাথলেটিক্স, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, হকি কিংবা ফুটবলের চমকপ্রদ উন্নতি।
‘বেশ্যাবৃত্তি’ কথাটায় ‘বৃত্তি’ শব্দের গুরুত্ব বুঝি এক বিকেলে, গ্র্যান্ড হোটেলের মেইন গেট থেকে একটু এগিয়েই।
পুজো হচ্ছে, বিসর্জন হচ্ছে না। তাহলে কি ভক্তি কিছু কম পড়িয়াছে?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved