E-Robbar
যদ্দিন না সমস্ত শিশুকে খাদ্যসুরক্ষার আওতায় আনা যাচ্ছে, তদ্দিন মধ্যবিত্তের আদরের দুলালরাও যে নিরাপদ নয়, তা মেনে নিতে হবে।
অমিতাভ মালাকার ও
খেতে না দেওয়ার এই মডেলটাই সর্বত্র জনপ্রিয়– এমন একটি নিয়ন্ত্রণের ধাঁচা, যা বাঙালির অন্দরমহল থেকে গাজা অবধি এক। খেতে না দিয়ে শরীরের ওপর একছত্র আধিপত্য কায়েম করো, তারপর মনের ওপর দখলদারি সময়ের অপেক্ষা।
গোবলয়ে যেমন কন্যা-সন্তানদের আজকাল খবর অনুযায়ী স্রেফ গলা টিপে খুন করা হয় না ডিসেন্সির খাতিরে, তেমনটা এখানকার রীতি নয়। বাপ, দাদা, ভাই ডিম তো বটেই, এমনকী মাংসও খাবে আর বোনের কপালে শুকনো রুটি-সবজি, অতটা পৌরুষ প্রদর্শন প্রায় কোনও জেলাতেই দেখিনি অদ্যাবধি।
প্রায় তেল ছাড়া চুনো মৌরলা লাউপাতায় মুড়ে ভাজাপোড়া নিভু উনুনের আঁচে বসিয়ে চচ্চড়ি রান্নার তরিকাটির সঙ্গে পঞ্চাশ তেল কেনার সামর্থ, টালির চালে লাউডগা লতিয়ে ওঠা এবং আঁচের শেষটুকুতে ‘যেটুকু যা হয়’ জড়িত, অন্য কোনও ‘ঐতিহ্য’ নয়।
আমার ঠাকুরদা সিদ্ধেশ চৌধুরী। খুব বেশি বাঁচেননি তিনি। ‘সিদ্ধেশ’ মানে সিদ্ধি বা সাফল্যের দেবতা, তার মানে তো গণেশই। বাবার হয়তো এই সূত্র ধরেই গণেশ সংগ্রহের প্রতি এক ধরনের ঝোঁক গড়ে উঠেছিল। বসন্ত চৌধুরীর ২৫-তম প্রয়াণ দিবসে বসন্ত পঞ্চমীর শেষ পর্ব।
সঞ্জীত চৌধুরী ও
বসন্তপঞ্চমীর এই পর্বে বসন্ত চৌধুরীর থিয়েটারের কথা। এসেছে খেলাধুলোর কথাও। মাহজং নামের এক আশ্চর্য চিনা খেলায় আসক্ত ছিলেন তিনি ও ছবি বিশ্বাস। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিনয় থেকে শুরু করে বসন্ত চৌধুরীর কালানাক্রমিক থিয়েটার করার কথা রইল এই পর্বে।
বসন্তপঞ্চমীর এই পর্বে, বসন্ত চৌধুরীর আলাপ-পরিচয়ের সিনেমার লোক। রাতে নেমন্তন্ন খেতে আসা উত্তমকুমার হোক, কিংবা একই পাড়ায় থাকা কানন দেবীর আশ্চর্য বাড়ির কথা।