Robbar

পুজোর রোববার

একলা ভজন গাইলে এসে পড়ত ঘুঙুরের তাল

ভূত তবে যে-সে নয়, সংগীতরসিক ভূত। লিখছেন মঞ্জুশ্রী ভাদুড়ী

→

কালীপুজোর রাতে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসে অন্য কলকাতা

কালীপ্রসন্ন সিংহ থেকে নবারুণ ভট্টাচার্য সেই অন্ধকারের উৎস থেকে উৎসারিত আলোর দিকে তাকিয়েছিলেন।

→

মৃতেরা ফিরে আসে

একটি বাচ্চা ছেলেকে দেখতাম যে নিমেষে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যেত। লিখছেন অ্যাঞ্জেলিকা ভট্টাচার্য

→

জুলুকের হোমস্টের-র সেই রাত

সকলেই জানাল যে, শোওয়ার পরে কেউ-ই নাকি লেপ-কম্বল ছেড়ে আর বেরয়নি। তাহলে? লিখছেন অরিন্দম অধিকারী

→

ওই বাঁশবাগানের বেশ বদনাম আছে

চাদরমুড়ি দেওয়ায় মুখটা স্পষ্ট দেখতে পেলাম না। লিখছেন উৎস ভট্টাচার্য

→

বরিশালের শ্মশান দীপাবলিতে ধর্মের কোনও রং নেই

ভালোবাসার জন যে খাবার ভালোবাসতেন তাই তার উত্তরসূরিরা নিয়ে এসেছেন। বরিশালের শ্মশাল দীপাবলি থেকে লিখছেন সৌমিত্র ঘোষদস্তিদার।

→

রাতে শুধু মেসের ছাদে যাস না

কয়েক বছর আগের ঘটনা। কলেজের মেসে। ঠিক টেকফেস্টের আগে। কী হয়েছিল সেই মেসে? নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানাচ্ছেন আদিত্য ভট্টাচার্য

→

একই জায়গা ক্রস করেছিলাম পাঁচবার

বৃদ্ধ ভদ্রলোক বলেছিলেন, রাতে মানুষ না গাছ ঠাউর হয় না। লিখছেন সোমদত্তা মৈত্র

→

আড়াই দশক আগের দৃশ্য, আজও আমি স্পষ্ট দেখি

এ গল্পে আজও সেই হাসিমুখ, দীর্ঘকায় মানুষটি চন্দননগরে দিব্যি ঘুরে বেড়ান, দেখাও হয়। লিখছেন যশোধরা গুপ্ত

→