শান্তিনিকেতন নয়, বিশ্বভারতীর প্রথম ঠিকানা হিসেবে আউশগ্রামই পছন্দ ছিল দেবেন্দ্রনাথের

  • Published by: Robbar Digital
  • Posted on: May 6, 2025 4:33 pm
  • Updated: May 6, 2025 4:33 pm
kolikatha-episode-33-by-kaustubh-mani-sengupta। Robbar

কলকাতার মাঠ যেভাবে দর্শক চেনায়

রাজনীতির ক্ষেত্রে যেমন ছিল ‘বন্দেমাতরম’ তেমনি খেলার ক্ষেত্রে ‘মোহনবাগান’। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত একথা লিখেছিলেন ‘কল্লোল যুগ’-এ।

কৌস্তুভ মণি সেনগুপ্ত

forth episode of satranj ke khiladi। Robbar

কৃষ্ণাঙ্গদের প্রবেশাধিকার দেওয়া হত না যে মার্শাল দাবা ক্লাবে, সেখানেই চ্যাম্পিয়ন হলেন মরিস

ইউরোপ বা যুক্তরাষ্ট্রের দাবাড়ুরা উচ্চদক্ষতার– ইতিহাসজাত বর্জ্যসম এই ধারণাটিই আফ্রিকা মহাদেশের দাবার অগ্রগতির সবচেয়ে বড় শত্রু।

প্রবুদ্ধ ঘোষ

An article about chandrabindoos' new album talobasha। Robbar

চন্দ্রবিন্দুর ‘টালোবাসা’র আগাপাশতলা ট্রেমে পড়ে গেছি

প্রেম তো ফুরনোর নয়, এদিকে প্রেমিকাকে দেওয়ার মতো কোটেশন ফুরিয়ে যাচ্ছে, কেলেঙ্কারি ব্যাপারস্যাপার! তা ছাড়া ‘চন্দ্রবিন্দু’র নতুন গানে রাত গভীর হচ্ছে, তা যে কীরকম দেখতে, নিজেকে মনে করিয়ে দেওয়ার এই সুযোগ, আমার অজান্তে কেউ আমার মোজার মধ্যে লুকিয়ে রেখে দিয়েছিল বোধহয়।

অরুণোদয়

An exclusive interview of Ajanta Roy Chowdhury and Sougata Roy Chowdhury about Sculptor Sharbari Roy Chowdhury | Robbar

সুরই শর্বরী রায়চৌধুরীর ভাস্কর্য নির্মাণের অনুঘটক

মূর্তি বানাবেন বলে বাড়ি ছেড়েছিলেন। গিয়ে পড়েছিলেন প্রদোষ দাশগুপ্তের হাতে। আর্ট কলেজ থেকে বরোদা, ফ্লোরেন্স থেকে কলাভবন– ঘুরে বেরিয়েছেন সুরের সন্ধানে। বন্ধু হিসেবে পেয়েছেন মল্লিকার্জুন মনসুর থেকে আলি আকবর খান কিংবা পি এল দেশপান্ডের মতো ব্যক্তিত্বকে। সুর, তাঁর শিল্প ও জীবন দু’য়ের সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে ওতপ্রোতভাবে। শর্বরী রায়চৌধুরীর জীবন ও ভাস্কর্য নিয়ে তাঁর স্ত্রী অজন্তা রায়চৌধুরী এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র সৌগত রায়চৌধুরীর সঙ্গে কথোপকথন।

গৌরবকেতন লাহিড়ী

An article about pace of life। Robbar

খেলায় গতি থাকুক, জীবনে থাকুক বিরতিচিহ্নগুলি

জীবন চিনতে বিরতি জরুরি।

সুমন্ত চট্টোপাধ্যায়

7th-episode-of-blotting-paper-by-swapnamoy-chakraborty। Robbar

রেডিওর যত ‘উশ্চারণ’ বিধি

এমন সময় একজন প্রৌঢ় ভদ্রলোক আমাকে বললেন, ‘নতুন জয়েন করেছ বুঝি? বেশ। ইয়ংম্যান, ছয়টার পরে এসো।’ জানতে পারলাম, উনি আমাদের অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টেশন ডিরেক্টর। ছ’টার পর যেতে বলেছেন। পাঁচটায় ছুটি হয়ে গিয়েছিল। ঘণ্টা খানেক এধার-ওধার ঘোরাঘুরি করে ছ’টার পর ওঁর চেম্বারে গিয়ে দেখি কেউ নেই। তারপর দিনও তাই। বস বলেছেন, অথচ তিনি নেই, ভুলে গেলেন?

স্বপ্নময় চক্রবর্তী