E-Robbar
প্রত্যেক মানুষ জীবনের কর্মের দ্বারা সংসারকে কিছু-না-কিছু দান করে, সংসার সমস্তই গ্রহণ করে, রক্ষা করে। কিন্তু সেইসঙ্গে মানুষ যখন নিজের অহংটিকে চিরন্তন করে রাখতে যায়, সে চেষ্টা বৃথা হয়।
অভীক ঘোষ ও
রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।
বিশ্বজিৎ রায় ও
ধানের গাছ যখন রোদবৃষ্টির সঙ্গে সংগ্রাম করে বাড়তে থাকে, সেও যেমন সুন্দর, মাঠের দিন শেষ করে ঘরে আসার দিন আরম্ভ হয় যখন, সেই ফসলের রূপ হয়তো সুন্দরতর। সেই ফসলের মধ্যে ধানখেতের রোদবৃষ্টির ইতিহাস নিবিড়ভাবে নিস্তব্ধ হয়ে থাকে। সেই নিস্তব্ধতা অগৌরবের নয়।
‘আজ যুক্তি তর্ক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ খাটবে না। আজ গান ছাড়া আর-কোনো কথা নেই।’
রবীন্দ্রনাথের মনে হয়েছে, ধর্মশাস্ত্রে যে বিভিন্ন কাজ না করার উল্লেখ থাকে, সেগুলি এই প্রকাশিত হওয়ার আদেশটিকে বাধামুক্ত করার জন্যই।
রবীন্দ্রনাথের চিত্রভাবনার আড়ালে আছে বিশের দশকে বিভিন্ন মিউজিয়াম ও গ্যালারিতে বিদেশি ছবি ও ভাস্কর্য দেখার অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে পেরুভিয়ান শিল্পকলা এবং জার্মান এক্সপ্রেশনিস্ট আর্টের সঙ্গে তাঁর সম্যক পরিচয়।
সুশোভন অধিকারী ও
সবই এখন বিনা প্রয়োজনের ঐশ্বর্য। এখন তার দেওয়ার আনন্দ।