অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম!
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দিয়ে তো অনেক ভালো কিছু করা যায়। সেখানে এসব কী হচ্ছে! অত্যন্ত নিন্দনীয় ব্যাপার!
অন্য একটা মানুষকে ডিফেম করার চেষ্টা বা নিজে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য ‘এআই’-এর সাহায্য নিতে হচ্ছে কেন? মানুষের অজ্ঞাতে, না জানিয়ে চেহারা বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে নানা প্ল্যাটফর্মে, এটা তো এক ধরনের ক্রাইম! আমি আমার তরফে সোশাল মিডিয়া টিমকে বলে রেখেছি, এরকম যদি হঠাৎ ঘটে, কেউ ডিপফেক তৈরি করে ছেড়ে দিল– সেক্ষেত্রে কীভাবে কাউন্টার করবে, তার জন্য তৈরি থাকতে। এবং স্পষ্ট করে জানাতে হবে যে, এটা সেই ব্যক্তি নয়।
প্রচ্ছদের ছবি: সোমোশ্রী দাস
কাগজ বেরনোর পর দেখা গেল উপন্যাসের নাম হয়ে গেছে ‘শালিকার ঠোঁট’! পূর্ণেন্দুদা রেগে আগুন। পিঠে হাত দিয়ে সন্দীপন তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন, ‘কী করবে ভাই বল! ছাপাখানার ভূত কাউকেই রেহাই দেয় না রে।’ পরে জানা গিয়েছিল এটা সন্দীপনদারই সূক্ষ্ম হাতের কাজ।