এই সময় একেবারেই প্রযুক্তি-নির্ভর। আমরা প্রত্যেকেই প্রযুক্তির ওপর ভরসা করে থাকি। কিন্তু প্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের সতর্ক হতে হবে। প্রযুক্তির ভালো দিকগুলো যেমন আমরা জানব, ব্যবহার করব, তেমনই খারাপ দিকগুলো নিয়েও সচেতন হতে হবে। এটা কোনও একজনের সচেতনতায় ঘটবে না, সমবেত সচেতনতা দরকার।
ডিপফেকের কবলে পড়েছেন সম্প্রতি রশ্মিকা মান্দানা, ক্যাটরিনা কাইফও। শুধু এঁরাই নন, বিভিন্ন সুপরিচিত মানুষরাই পড়ছেন ডিপফেকের ফাঁদে। তাঁরা কেউ রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে, কেউ অভিনয় করেন, কেউ খেলোয়াড়। সত্যি-মিথ্যে গুলিয়ে যাচ্ছে। আশ্চর্য এই নতুন প্রযুক্তি!
পাওলি দাম : ডিপফেক হলে কাউন্টার করবে আমার সোশাল মিডিয়া টিম
আমাকে, ব্যক্তিগতভাবে যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় ফেলেছে ব্যাপারটা। আমি শুধু তো একজন অভিনেতা নই, সেলেব্রিটি নই– আমি তার চেয়েও বেশি একজন নারী। রশ্মিকা বা ক্যাটরিনার সঙ্গে যা হল, তা সকলের সঙ্গেই হতে পারে– বিশেষত যাঁরা একটু চেনা-পরিচিত মুখ।
এই সময় একেবারেই প্রযুক্তি-নির্ভর। আমরা প্রত্যেকেই প্রযুক্তির ওপর ভরসা করে থাকি। কিন্তু প্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের সতর্ক হতে হবে। প্রযুক্তির ভালো দিকগুলো যেমন আমরা জানব, ব্যবহার করব, তেমনই খারাপ দিকগুলো নিয়েও সচেতন হতে হবে। এটা কোনও একজনের সচেতনতায় ঘটবে না, সমবেত সচেতনতা দরকার।
ইশা সাহা: শুধু বলিউড না, টলিউডও ডিপফেকের টার্গেট হতে পারে
সবশেষে আরেকটা কথা বলি। ডিপফেকের বিরুদ্ধে কড়া আইন ছাড়া নিস্তার পাওয়ার কোনও উপায় নেই। নইলে প্রযুক্তি আমাদের জীবনের সুখ-শান্তি-আনন্দ কেড়ে নেবে। এখন থেকে সতর্ক না হলে শেষের সেদিন ভয়ংকর।
প্রচ্ছদের ছবি: সোমোশ্রী দাস
যেদেশে ক্রিকেট ধর্ম, সেই ক্ষেত্রয় শুধুমাত্র একজন বাঁহাতি ও বাঙালি প্লেয়ার হয়ে সৌরভ গাঙ্গুলির আবির্ভাব ঘটেছিল বলে কত শুচিবাই, কত ট্যাবু, কত অসূয়া, কত সংস্কার ও তার জগঝম্পের ইতি না ঘটলেও তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে উঠেছিল, তা নিয়ে গবেষণা করলে ক্রিকেটের এক অন্যতর সামাজিক বীক্ষণ কি উঠে আসবে না?