E-Robbar
বইয়ের পাতার কাঞ্চন যখন সেলুলয়েডের কাঞ্চন হয়ে ওঠে, তখন তা আর শিব্রামের কাঞ্চন থাকে না, তা হয়ে যায় ঋত্বিকের কাঞ্চন। সেই কাঞ্চন দেখে এক কাঞ্চন দেশের স্বপ্ন, যার নাম এল ডোরাডো।
অরুণোদয় ও
৬০ বছর পরের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির দলিল হয়েও কোমল গান্ধার অপূর্ব প্রেমের ছবি। একটি ব্যক্তিগত ছবি। ব্যক্তিগত দলিল। ঋত্বিক ঘটকই ভৃগু।
প্রদীপ্ত ভট্টাচার্য ও
একটা ভাঙাচোরা লড়ঝড়ে গাড়ি’র মনুষ্যত্ব– নেহাতই উন্মাদ না হলে এই ছবির উদ্ভট প্লট কেউ বিশ্বাস করবে না, ‘অযান্ত্রিক’ প্রসঙ্গে বলেছিলেন ঋত্বিক।
ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও
এই হলাহল পান করার অধিকার তো একমাত্র তাঁর। একমাত্র তিনিই, নীলকণ্ঠ বাগচি ওরফে ঋত্বিক ঘটক।
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় ও
‘মেঘে ঢাকা তারা’ যে বছর জাতীয় পুরস্কারের জন্য লড়েছিল, সে বছর জুরিতে ছিলেন কারা? তাদের কি সিনেমার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ ছিল না! সুপ্রিয়া দেবীর জাতীয় পুরস্কার না পাওয়াটা নীতার জীবনের মতোই বিশ্বাসঘাতকতার!
সোহিনী দাশগুপ্ত ও
তিতাস কি ভালোবাসার নাম নয়? তিতাস কি সারল্যের নাম নয়? জীবনের বাঁকের নাম কি তিতাস? প্রতিবাদের নাম কি তিতাস?
দেবজ্যোতি মিশ্র ও
‘মেঘে ঢাকা তারা’-তে নীতা জগদ্ধাত্রীর প্রতীক– কোমল, আশ্রয়দাত্রী। আর সেখানেই তাঁর মা একধরনের টেরিবল মাদার।