Robbar

Sangbad Pratidin

খেলা শেষ করার জন্য শেষ শব্দ পর্যন্ত অপেক্ষা করেছেন জেফ্রি আর্চার

উইলিয়ামের জীবনযুদ্ধ কত বছর ধরে, আটটা উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে।

→

শরীর শরীর, তোমার মন নেই, মণিকর্ণিকা আছে

মণিকর্ণিকা নিয়ে দু’চার কথা। মানুষ পুড়ে যাওয়ার তাপ, হাওয়ার কোপ। একজন-দু’জন নয়। একসঙ্গে অনেকে। এলোমেলো এদিক-সেদিক পড়ে আছে জীবনে ব্যবহার করা ‘জরুরি’, হয়তো বা অতিপ্রিয় বস্তুটি। তাকে এই বেলায়-অবেলা-কালবেলায় ছেড়ে যেতে হল। মন পুরোপুরি পুড়ে যাওয়ার পর, এখন শরীরের পালা।

→

গণমানুষের ইতিহাস জানতে গিয়ে জানলাম গণকবরের কথা

বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিচয় হচ্ছিল আমাদের গণমানুষের ইতিহাস আর বর্তমানের সঙ্গে, তাদের গণকবর থেকে নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ আমাকে শেখাতে থাকে, দেখাতে থাকে এই দুনিয়ার দোজখ কেমন।

→

উঁচু-নিচু জাতির শ্মশান আলাদা, মরেও শান্তি নেই!

কেউ কেউ বলে শ্মশানের থেকে পবিত্র জায়গা আর হয় না। কিন্তু পোড়া কাঠ, ভাঙা মাটির হাঁড়ি, ছেঁড়া কাপড় মিলিয়ে যে আবহ তৈরি হয় তাকে কখনও আমার ‘পবিত্র’ বলে মনে হয়নি। গা-শিরশির কমেনি।

→

শেষকৃত্য করার জন্য রবীন্দ্রনাথের পুত্র রথীন্দ্রনাথকেও শ্মশানে রাস্তা দেওয়া হয়নি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্মশানযাত্রা যখন শ্মশানে এসে পৌঁছয়, তখন আরও একটি মৃত্যু যন্ত্রণার কথা সেদিনের শ্মশানের বাতাসে মিশে গিয়েছিল।

→

একদিকে কান্না হাহাকার, অন্যদিকে নীরব কর্মপ্রবাহ

প্রতিটি গ্রামে নিজস্ব শ্মশান আছে। সেই শ্মশানের মোটামুটি দু’টি ভাগ; একটি ব্যক্তিগত। অপরটি 'সাজারে' বা সর্বজনীন। ব্যক্তিগত শ্মশানে নির্দিষ্ট বংশ পরম্পরায় দাহ করা নিয়ম। সাজারে শ্মশানে গ্রামের সব শ্রেণির অধিকার।

→

শ্মশানের সঙ্গে বৈরাগ্যের কোনও সম্পর্ক নেই, তবুও প্রবাদের মতো সত্য শ্মশান-বৈরাগ্য

একমাত্র শ্মশানে গেলেই এই ধরনের বৈরাগ্য সাময়িকভাবে মানুষের ওপর চেপে বসে। কিন্তু এরাই বাড়ি ফিরে গেলে পরপর দু’দিন যদি প্রাতঃকৃত্যের সমস্যা তৈরি হয়, তাহলে তখন এরা ওই শ্মশানে যাওয়াটাকেই দায়ী করবে।

→

প্রেত মানেই ভূত বা অতীত, কিন্তু সকল প্রেতই ভূত নয়!

নানা ধরনের ভৌতিক চরিত্র যেমন, শাঁকচুন্নি, মামদো, মেছোভূত, পানভূত, পিশাচ, কবন্ধ, একনড়ি আজও অনেকের কাছে জীবন্ত চরিত্র।

→

মগজে না ঢুকলে শিল্পও আবর্জনা

সৃজনশীল কাজ, যেমন চিত্রকলা এবং ভাস্কর্য ইত্যাদিতে নিম্নমানের কাজ বা অদক্ষতার কারণে বর্জ্য উৎপাদন অনেকাংশে বাড়তে পারে। এটি শুধু শিল্পীদের অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে না, বরং উপকরণের অপচয়, পরিকল্পনার অভাব এবং বাজারের চাপের ফলে ঘটে।

→

গঙ্গা: সলিলের সংগীত, রাজেনের স্তব্ধতা

আজও যখন সেই ছবির গান বাজে, মনে হয় জেগে ওঠে জলের জীবন। ‘ও গঙ্গা’ শোনা মানে নদীর বুক ছুঁয়ে যাওয়া। যেন জীবনকেই ডাকছে এ-গান।

→