E-Robbar
পদ্য লেখার পর সমস্ত কায়িক শক্তি নিংড়ে দিয়ে শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তির মড়া হয়ে মাথা এলিয়ে দেন অকাতরে লেখার টেবিলেই। আজ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন।
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় ও
রবি ঘোষের জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ লেখা।
সোমনাথ শর্মা ও
আমার একটা চরিত্রগত ত্রুটি আছে। আমি যাঁকে পড়তে যাই, বিশেষ করে যাঁর খ্যাতি-সিদ্ধি আছে, মনে করি, তাঁর সঙ্গে লড়াই-ঝগড়া করা আমার কাজ। অতএব আমি মনেই করি না, যাঁকে পড়ছি তিনি উজ্জ্বল লোক। ফলে সম্মুখ সমর। অনেক ভুলভাল কথাও ভাবব খাটো করতে গিয়ে, কিন্তু খাটো করবই।
অভীক মজুমদার ও শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায় ও
কবির কোনও ভ্যানিটি ছিল না। যেখানে সেখানে বসে পড়তেন চায়ের ঠেকে। কেউ চাইলেই এক টুকরো কাগজে কোনও কবিতার লাইন লিখে দিতেন। তারপর সেটার কী হত, জানতেও চাইতেন না। এমনিই ছিল তাঁর সরল জীবন-যাপন। সেই প্রয়াত কবি অরুণ চক্রবর্তীকে নিয়ে এই বিশেষ স্মৃতিচারণা।
বিদ্যুৎ ভট্টাচার্য ও
আপনারা কি জানেন, শীত যে পাত্রে জল খায়, তার নাম চোখ?
সম্বিত বসু ও
যখন আমরা, তথা সকল ব্যতিক্রমী লিঙ্গ-যৌনমানস ঠিক করব কোন ধরনের স্বাধীন সিদ্ধান্ত আমরা নেব, কিংবা জড়বৎ বাঁচা থেকে নিজেদের বের করে নিয়ে এসে, অপরের সিদ্ধান্তকে নিজের বলে প্রচার করা বন্ধ করব, তখন-ই আমাদের এই জড়বৎ অস্তিত্ব, অপরের শর্তে তৈরি করা জগৎ থেকে মুক্ত পাব।
শীর্ষ বসু ও
বাংলা ভাষা, কলকাতার রাস্তায়, রক্তমাংসে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাকে দু’বেলার অন্নসংস্থান দেবেন না ধ্রুপদী ভাষার মুকুট, আপনারা দেখুন।
সায়ন বর্মন ও