বিধানসভায় নীতীশ কুমারের দিক্ভ্রষ্ট বক্তব্যর ধরন প্রায় পর্নোগ্রাফি গোছের।
শহরের রাস্তায়, খেয়াল করলে আকছার দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন প্রজাতির কুকুর হারা-উদ্দেশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেন?
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল আফগান স্বপ্ন চুরমার করলেও, আফগানিস্তানের স্বপ্ন দেখার মহড়া চলবেই।
প্রণাম করতে গিয়েছিলাম, থামিয়ে দিয়েছিলেন ধূর্জটিকাকু।
বই-বিপণির নামে কেন রয়েছে লাইব্রেরি?
জোছন দস্তিদার নিজে যখন সময় ও আধুনিক নাটক বিশ্লেষণ করতে বসেন, তখন বিজন ভট্টাচার্যের ‘নবান্ন’কেই সেই আধুনিকতার উন্মেষকাল হিসাবে ধরে নিয়ে এগোন।
‘রোববার’ পত্রিকায় নবনীতা দেবসেনের শেষ লেখা। যে লেখায় নেই শেষবেলার ক্লান্তি, বরং নতুন কাজের জগৎ উন্মোচিত হয়। মনে হয়, এই বুঝি লিখতে বসলেন নবনীতা দেবসেন, ভালোবাসার বারান্দায় হেলান দিয়ে। শেষ লেখায় নতুন শুরুর গন্ধ, হাওয়াবদল।
নেতৃত্ব দিতে গেলে অধিনায়ককে দেশ কাল সময়ের কথা মনে রেখে নিজের উত্তরণ ঘটাতে হয়। সেই উত্তরণ ঘটিয়ে যদি সাকিব ম্যাথিউজের গড়িমসি এবং স্পষ্ট ভুলের পরেও আউট চেয়েও ফিরিয়ে আনতেন তাহলে তাঁকেও সেই সম্মান দিত লোকে।
এই লেখাটি ‘রোববার’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ২৭.১০.২০১৯-এ। মৃত্যুর সঙ্গে বোঝাপড়া করছিলেন যেন নবনীতা দেবসেন। পাঠককে প্রথমবারের মতো জানালেন তাঁর অসুস্থতার কথা, মৃত্যুমুখিতার কথা। তবুও জীবনের প্রতি উচ্ছ্বাস কমেনি তাঁর। তাই এই লেখাটিও তাঁর শেষ লেখা নয়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved