শাব্দিকের দক্ষ কারিগরি কিংবা নেশাড়ুর অসংযত আবেগের প্রকাশ কোনওটাই তাঁর নেই। সন্তরণ, মায়াকাল ও জ্যোৎস্না-প্রহর অতিক্রম করে বাস্তবের ঘাটে সচেতন নোঙরটি বাঁধা থাকে তাঁর। এখানেই যোগেনের গদ্যদেশ ব্যতিক্রমী।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে গত ৬০-৭০ বছরের পরিসংখ্যান কী বলছে? আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের নিচে বিবাহ ও সন্তান ধারণ করা যায় না, গ্রামগুলিতেও পৌঁছে গেছে সরকারি হাসপাতালের সুযোগ-সুবিধা, এক্ষেত্রে মাতৃত্বকালীন স্বাস্থ্যে ভারত ঠিক কোথায় দাঁড়িয়ে আছে?
যে-গল্পগুলোর উপর ভিত্তি করে চারের দশক থেকে ওয়েস্টার্ন হলিউডের প্রায় প্রধান জঁর হয়ে ওঠে, সেই অনেক গল্পই কিন্তু নাগরিক পূর্বের শহরে বেড়ে ওঠা কল্পকথা। অর্থাৎ শহুরে মানুষদের সেই সুদূর জনপদের সরল অথচ নাটকীয় জীবন নিয়ে অতিরঞ্জিত কল্পনা।
টেলিফোন জরুরি পরিষেবা, রাত-দিন চালু। তাই পালা করে দিনের তিনটি পর্যায়ে ডিউটি পড়ত মেয়েদের। প্রথম পর্যায় শুরু হত সকাল ৬টা থেকে, শেষ হত দুপুর দুটোয়; তার পরের পর্যায় ছিল দুপুর দুটো থেকে রাত ৯টা এবং শেষটি ছিল রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত। বাঙালি পরিবারের বৌ-মেয়েরা রাতের ডিউটি দিতে যাচ্ছেন, সমাজ সহজে তা মেনে নিয়েছিল বলে মনে হয় না।
কেন তুলে নেওয়া হয়েছিল তিলক বর্মাকে? তিনি কি নিজেই রিটায়ার্ড আউট হয়েছেন? অথবা এর নেপথ্যে কি রয়েছে কোনও ‘শকুনির ষড়যন্ত্র’ বা ‘দাদাগিরি’? প্রশ্নগুলো সহজ, কিন্তু উত্তর! দুরূহ, ঠিক কোনও কষ্টকল্পিত বিষম বস্তুর মতো।
‘সাহস সঞ্চয় করুন, মহামান্য প্রেসিডেন্ট, ভেবে দেখুন আফগানিস্তানের ঘটনা, বন্ধ করুন এই ব্যাপক হত্যাকাণ্ড।’
প্লেগ এল মহামারী হয়ে। বিড়াল যেহেতু ইঁদুর মারে তাই তাকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজন পড়ল সুযোগ সন্ধানী মনুষ্যকুলের। হাঁফ ছেড়ে প্রাণে বাঁচল কালো বিড়ালরা সে যাত্রায়।
ছুটির দিনে তাই মৃণালিনী দেবী নিজের হাতে রেঁধে পুত্র-সহ আশ্রমের ছাত্রদের খাইয়ে তিনি পরিতৃপ্তি বোধ করতেন। শিক্ষাপ্রণালী ও পল্লি পুনর্গঠন নিয়ে রবীন্দ্রনাথের যে চিন্তা তথা পরীক্ষানিরীক্ষার বিপুল জাহাজ বয়ে চলছিল, তার হাল যাঁরা নিষ্ঠার সঙ্গে ধরে বসেছিলেন– বলা যায়, তাঁদের প্রধান ছিলেন আশ্রমলক্ষ্মী প্রতিমা।
একলা মানুষ অপার বিস্ময়ে চলতে চলতে দেখছেন নালসো পিঁপড়েদের জীবনবৃত্তান্ত ও আচার আচরণ। পিঁপড়ে, মৌমাছি, বোলতাদের সমাজবদ্ধ জীবন দেখতে দেখতে তাঁর মনে পড়ছে রাজতন্ত্র, দাসপ্রথা ও পুঁজিবাদী সমাজে মানুষের অবস্থা। বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্যের জন্মদিনে রোববারের বিশেষ প্রতিবেদন।
‘ডাকনাম’ রিলিজ বাংলা ব্যান্ডের ইতিহাসে খুব স্পেশাল। সেই প্রথম তাজ বেঙ্গলের ক্রিস্টাল রুমে কোনও ব্যান্ডের অ্যালবাম বেরচ্ছে। কারা রিলিজ করছেন? মৃণাল সেন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও কঙ্কনা সেনশর্মা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved