E-Robbar
এই সিনেমাটি শ্রীলেখা মিত্রের সিনেমা, ফলে তাঁকে নিয়ে যা কিছুই বলা হবে, কম বলা হবে। শ্রীলেখা এক ভবিষ্যৎহীন, থেমে যাওয়া, ক্লান্ত কলকাতার আত্মা হয়ে উঠেছেন যেন।
নিলয় সমীরণ নন্দী ও
‘পিকু’-র বৃত্তই যেন সম্পূর্ণ করলেন সুজিত সরকার, ‘আই ওয়ান্ট টু টক’-এ।
রণদীপ নস্কর ও
একটি কিশোরীর চোখ দিয়ে মেয়েদের আবেগ, সততা, ভালোবাসা এবং শরীরের এজেন্সি নিয়ে ‘মেয়েদের মেয়েদের মতো’ হওয়াটা ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে উপস্থাপিত।
মৌপিয়া মুখোপাধ্যায় ও
১৯৭৫ সালে, মুক্তি পেয়েছিল এই ছবি। ৫০ বছর হল, এখনও আপামর ভারতে ঘুরে বেড়ায় এই সিনেমার সংলাপগুচ্ছ!
রংগন চক্রবর্তী ও
‘শ্বেতপাথরের থালা’ ছবিটা হয়তো আমার করাই হত না যদি অপর্ণা সেন ছবিটা করতে রাজি না হত।
প্রভাত রায় ও
বইটা আরেকবার পড়ুন। তারপর সিরিজটাও দেখুন। দেখুন না, আপনার চোখে অন্য কিছু ধরা পড়ছে কি না! অন্তত গঙ্গাজলে গঙ্গাপুজোই হল না হয়! দেখার সৌজন্যে আরেকবার অন্তত ফিরে পড়া হবে এই আশ্চর্য কুহকী উপন্যাস! আরেকবার হবে মার্কেজযাপন।
পৃথু হালদার ও
এ-ছবির স্ক্রিপ্টও দ্য লায়ন কিং-য়ের মতো সুচিন্তিত, সুপ্রযুক্ত নয়; একজন দক্ষ সম্পাদক আরামসে মিনিট পনেরো কমিয়ে দিতে পারতেন। সত্যি বলতে কী, ছবিটার একেকটি পর্যায় এতটাই অপ্রয়োজনীয় রকমের দীর্ঘায়িত, সেখানে গল্পের তেষ্টা আসে।