Robbar

পুজোর রোববার

দ্বি-মুখ

রোববার.ইন-এর এবারের পুজোর প্রথম গল্প সৈকত দে-র।

→

ষষ্ঠীর সকালে মহিষাসুরমর্দিনী জনপ্রিয় না হওয়ায় বেছে নেওয়া হয়েছিল মহালয়ার দিনটিকে

অনেকেই জানে না এই মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠান শুরুতে মহালয়ার দিনের অনুষ্ঠান ছিল না।

→

শাসকের বন্দুকের সামনে যে বিপ্লবের বুক পেতেছিল

স্বার্থহীন আত্মদানে মানুষ যেখানে উজ্জ্বল সেখানেই প্রকৃত তর্পণ।

→

রণেন আয়ান দত্তের ‘তুলি’ কোনও সমঝোতা স্বীকার করেনি কখনও

রণেন আয়ান দত্তের কাজের কোনও সংগ্রহশালা শুধু তাঁর কাজ সংরক্ষণের জন্য নয়, প্রচারের অভাবে একটা বিরাট সময় জুড়ে, এই ‘অনন্য খনি’ থেকে হয়তো বঞ্চিত হয়ে রয়েছে প্রজন্মের পর প্রজন্ম, তা উন্মোচিত হোক পরবর্তী শিল্পী-প্রজন্মের কাছে।

→

এক গভীর রাতে সমুদ্রতীরে বসে রাজনীতিতে আসার সংকল্প নিয়েছিলেন বুদ্ধদেব

মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে যে মন্ত্রিত্বই তাঁর হাতে থাক, বুদ্ধদেব ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর কাছে অতি নির্ভরযোগ্য এক সেনাপতির মতো। ‘আপনারা বুদ্ধর কাছে যান, বুদ্ধ ওসব কালচার-ফালচার বোঝে’– জ্যোতিবাবুর এই উক্তি যথার্থ কি না জানি না, কিন্তু কথাটা মিথ্যে ছিল না।

→

হাওয়া, রোদ্দুর ও তারার আলোয় ভেসে যেতে পারত দেবারতি মিত্রর মন

‘তর্পণ’ সিরিজের প্রথম লেখা দেবারতি মিত্রকে নিয়ে। লিখছেন অরণি বসু।

→

মোহন হাসি বজায় রেখেও অসুরের ওপর অস্ত্র-প্রহার দুর্গার নিরুপায় প্রয়োজন ছিল

পুরুষের অন্যায়-অসভ্যতার প্রতিপক্ষে রমণীর ভ্রুকুটি-করাল কঠিন দৃষ্টিপাতেও যেখানে কাজ হয় না, সেখানে তো রমণীর হাতে অস্ত্র ধরা উচিত, তা নাহলে তো এই অসম লড়াই তার পক্ষে জেতা সম্ভবই নয়।

→

অস্ত্রহীন বাগবিভূতিতেই নারী এক্সট্রাঅর্ডিনারি

দার্শনিক দিক থেকে এবং ব্যাকরণগত ভাবে আমাদের প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় স্ত্রীলিঙ্গে ব্যবহৃত কতগুলি শব্দ এতটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ যে, সেই শব্দের অবর্তমানে একজন পুরুষের মূল অস্তিত্বই নঞর্থক হয়ে যায়।

→

সবুজ ঝোপে দু’-চোখ জ্বলছে

আমার দিকেই সে-চোখ তাকিয়ে অপলক। লিখছেন বিশ্বজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

→