‘রোববার’-এর ডিজিটালের পৃথিবীতে পা রাখা খুব জরুরি। জরুরি এই কারণে যে, বাংলা ভাষার এই সম্ভার যেন মন জয় করতে পারে আগামী প্রজন্মের। আকৃষ্ট করতে পারে তাদের মনকে, ভাবনার উড়ান তাই নব চিন্তাধারাকে মাথায় রেখেই। সেই আধুনিকতারই বার্তা দিলেন সংবাদ প্রতিদিন-এর চেয়ারম্যান স্বপনসাধন বোস।
আজকাল দেখি সবার হাতে সারাক্ষণ একটাই জিনিস, ফোন। আর না হলে চোখের সামনে খোলা ল্যাপটপ। সারাক্ষণ কী যেন দেখেই চলেছে! নতুন যুগে মানুষ যে এইভাবে কয়েকটি যন্ত্রের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ করে ফেলবে, ভাবা সম্ভবই ছিল না আমাদের সময়। কিন্তু সবাই বলে, ফোন-ল্যাপটপেই নাকি সব কিছু হয়। দেশ-বিদেশের খবর এখন সব হাতের মুঠোয়। মাঝে তো শুনেছিলাম মানুষ গল্পের বইও পড়ছে একটা ট্যাবে।
আমার বিদেশের বন্ধুরা, আমার আগেই ‘সংবাদ প্রতিদিন’ পড়ে ফেলে। ওই যে ডিজিটাল দুনিয়া। এবার ‘রোববার’ পা দিচ্ছে ডিজিটালের বিশ্বে।
তরুণ প্রজন্ম, যাদের উপরেই নির্ভর করে এই ভাষা, এই সাহিত্য-সংস্কৃতি বহন করে নিয়ে চলার গুরুদায়িত্ব যাদের কাঁধে ভর করে, তারাই এখন ডিজি-পৃথিবীর বাসিন্দা। তাই ‘রোববার’-এর ডিজিটালের পৃথিবীতে পা রাখা খুব জরুরি। জরুরি এই কারণে, যে বাংলা ভাষার এই সম্ভার যেন মন জয় করতে পারে আগামী প্রজন্মের। আকৃষ্ট করতে পারে তাদের মনকে, ভাবনার উড়ান তাই নব চিন্তাধারাকে মাথায় রেখেই।
আমার অনেক অনেক শুভকামনা রইল। রোববার ডিজিটাল যেন তার উদ্দেশ্যে সফল হয়। বিশ্বের বাঙালি যেন আরও ভালবাসে তার ভাষাকে, তার রুচিকে, যা তাদের গর্ব, অহংকার।
বিজ্ঞাপনের নিচে ঠিকানার জায়গায় আমাদের দে’জ পাবলিশিং-এর ঠিকানা, ১৩ নম্বর বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট লেখা আছে। যদি খুব ভুল না করি তাহলে এই ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ দু-বার মাত্র প্রকাশিত হয়েছিল। ‘সম্মিলিত গ্রন্থপঞ্জী’ সংকলন ও ছাপার ভার ছিল বামাদার ওপর।
পালোয়ানের পুত্র হিসেবে তাঁর হয়ে ওঠার কথা ছিল কুস্তিগির। কিন্তু মাত্র চার বছর বয়সে হঠাৎ মাতৃহারা হয় যে শিশু, তার ভেতরে গুঁড়ি মেরে বেড়ে ওঠে শূন্যতা। বাবার প্রখর নিয়মানুবর্তিতায় হাঁপিয়ে ওঠে সে, কিন্তু মুক্তি পায় সুরে। বাঁশিই হয়ে ওঠে তার আশ্রয়। পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়ার ৮৮-তম জন্মদিনে বিশেষ এই নিবন্ধ।