Robbar

Jibanananda Das

রবীন্দ্রনাথের নীড় থেকে জীবনানন্দর নীড়, এক অলৌকিক ওলটপালট

থতমত খেয়ে তিনি ‘নীড়’ শব্দটির দিকে তাকালেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের হাতযশ ছিল। ‘পাখী আমার নীড়ের পাখী’ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে তিনি পাশার দান দিলেন ‘পাখীর নীড়ের মতো’– এ যেন হেগেল থেকে মার্কস– এক অলৌকিক উল্টে দেওয়া। সংস্কার থেকে শব্দ প্রতিস্থাপনের দায় কবির মৌলিক দায়। একেই ‘ভাষা বিহার’ বলে।

→

ঘরের ভেতর ঘর

আমরা, ভারতীয়রা, যাকে অতি সাধারণ, ‘দৈনন্দিন’ জিনিস ভাবি, তা নিয়ে সাহেবসুবোদের মধ্যে বেশ একটা উত্তেজনা রয়েছে; যেমন ধরুন– গামছা, রান্নার মশলা বা মশারি। ভারতের বাইরেও মশারি ব্যবহারের নজির মেলে, বিশেষ করে প্রাচীন মিশর এবং মেসোপটেমিয়া সভ্যতায়।

→

আমাদের বনলতা সেন নেই, বাথরুম আছে

‘বাথরুম ক্যাম্পিং’ এক ধরনের কোপিং মেকানিজম। আমার, আপনার, নিশ্চিত কোনও স্বতন্ত্র কোপিং মেকানিজম আছে। থাকতে বাধ্য! আপনি এক কাপ চা খেয়ে দুর্বহ চিন্তাগুলো ফেলে দিতে পারেন রিসাইকেল বিনে। কেউ নদীর পাড়ে বসে থাকতে পারে নিশ্চুপ। আর কেউ যাচ্ছে বাথরুমে।

→

মিছিলে তোমার সঙ্গে দেখা হবে বলে…

অনন্ত মিছিলের মধ্যে দাঁড়িয়ে, জীবনানন্দ দাশের হাতে এই হাতচিঠি তুলে দেবেন বনলতা।

→