E-Robbar
বি-গ্রেড ছবিগুলোর প্রধান হাতিয়ারই ছিল পোস্টার। কখনও বম্বে থেকে ছাপানো, কখনও-বা স্থানীয় শিল্পীর আঁকা পোস্টার। মহিলাদের শরীরী বিভঙ্গ, উত্তেজক ভঙ্গি, নগ্নতা কিংবা রগরগে সংলাপ থাকত। মূলত পুরুষ দর্শকের মনোযোগ পাওয়ার জন্য তৈরি এই পোস্টারগুলি হয়ে উঠেছিল শহরের ‘ওভার গ্রাউন্ড পর্নোগ্রাফি’।
আদিত্য ঘোষ ও
১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দে টমাস কুকের অনন্য উদ্যোগে সংগঠিত হয় এমন একটি সফর, যেখানে সব ব্যবস্থা এক ছাদের তলায়– ট্রেনের আসন, থাকার জায়গা এবং সময়ানুগ পর্যটন। এই ঘোষণা সাড়া ফেলে দেয় ব্রিটেনে। কুক তখনই বুঝতে পারেন– ভবিষ্যৎ শুধু স্টেশনের টাইম টেবিলে নয়, মানুষের মনের ভেতরে গড়ে উঠছে নতুন এক ট্র্যাভেল রেনেসাঁ।
মানস শেঠ ও
শ্রীরামপুরের ঝুলনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে চারদিন শ্রীকৃষ্ণের চারটি রূপকে আলাদা করে পুজো করা হয়। এইগুলো হল নৌকা বিহার, রাজবেশ, রাখালবেশ, ঘোড়বেশ। শ্রীরামপুরের অন্যান্য মৃৎশিল্পীর মতোই এই চারটি বেশের মূর্তি তৈরি করেন শিল্পীরা।
শুভঙ্কর দাস ও
গল্পের প্রবাহে ছেলে বা মেয়েটি এখানে নিজেরাই সব সিদ্ধান্ত নেয়, কাউকে কম বেশি মনে হয়নি। দিলওয়ালের কাজলের মতো নায়িকাকে অপেক্ষা করতে হয়নি যে, কখন ট্রেন স্টেশনে বাবা হাতটা ছাড়বে আর প্রেমিক হাতটা ধরে নেবে।
সম্প্রীতি চক্রবর্তী ও
কেন দেশ ছেড়েছিল কাবুলিওয়ালারা? কীভাবে তারা ভারতে এসে পড়ল? কত পুরনো এই অভিবাসন? পশ্চিমের পথ ডিঙিয়ে কীভাবে তারা এসে পড়ল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা শহরে। বাংলায় আর্দ্র জলহাওয়ায় কি তাদের জীবনচর্যা, সংস্কৃতি ও খাদ্যাভ্যাসে বদল হল? উত্তর খুঁজেছেন তুহিন হক।
কিশোর ঘোষ ও
বাবার মৃত্যুর পর পিতৃশ্রাদ্ধ চলছে। পিণ্ড প্রস্তুত। বন্ধুটি বলল, ‘তিলটা বাবার খুব প্রিয় খাবার। সিসম ব্রেড, তিলের বড়া। তিন ইজ ওকে।’ তারপর দু’ হাত জড়ো করে পুরোহিত মশাইকে বলেছিল: ‘একটা অনুরোধ করব ঠাকুরমশাই, পিন্ডির উপর একটু টমেটো সস ঢেলে দিতে অনুমতি করবেন?’
স্বপ্নময় চক্রবর্তী ও
ভারতীয় সমকালীন শিল্পের ইতিহাসে তায়েব মেহতা এক অনন্য নাম। তাঁর চিত্রকলায় এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব লক্ষ করা যায়– সহিংসতা ও লালন-পালনের সহাবস্থান। তাঁর কালী এবং মহিষাসুর-মর্দিনী সিরিজে আমরা দেখতে পাই সেই রূপ।
সমীর মণ্ডল ও