সেতু মানে তো একদিকের সঙ্গে অন্যদিককে আঁকড়ে ধরা উন্নয়নও। তার সলিলসমাধি ঘটছে, প্রতিদিন। বিহার তা রাজ্যের নাম মাত্র। হতে পারে তা যে কোনও দিন, যে কোনও জায়গায়। আট লেন ন্যাশনাল হাইওয়ের সুখ মেশানো আচ্ছে দিন হোঁচট খায়। জেগে ওঠে। হোঁচট খায় ফের।
আজও রামপ্রসাদের ভিটায় গেলে চোখে পড়বে এক স্মিতহাস্য দিক উজ্জ্বল করে দাঁড়িয়ে আছেন জগদম্বা ভবানী মূর্তি। কিন্তু সেটি রামপ্রসাদের পূজিত মূর্তি নয় জেনেও ভক্তেরা রামপ্রসাদ আর তাঁর ভক্তিরসে মজে আধ্যাত্মিক আনন্দে পূর্ণ হয়ে ওঠেন।
একটা মৌচাকে ৬০ হাজার মৌমাছি বাস করতে পারে! ডাকুন তো দেশের সেরা আর্কিটেক্টকে, বানিয়ে দিক একখানা বহুতল, ৬০ হাজার বাসিন্দার জন্য। অত সোজা না! মৌচাকের কুঠরিগুলো ছয়কোনা। স্কেল-কম্পাস ছাড়া পারবেন একটা নিখুঁত ষড়ভুজ আঁকতে?
১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট মধ্যরাতে গণপরিষদে দেওয়া জওহরলাল নেহরুর ‘আ ট্রিস্ট উইথ ডেস্টিনি’ ভাষণ চিরকালীন ভাইরাল। এ বার সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হল লোকসভায় মধ্যরাতে দেওয়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ বিমল আকোইজমের ভাষণ।
১৭৯৩-তে ফরাসি বিপ্লবের সূত্র ধরে আবার ফরাসিদের হাতছাড়া হয় চন্দননগর। মোট চারবার ইংরেজদের অধীনে থাকার পর ১৮১৬ থেকে ১৯৫০ পর্যন্ত শহরটি ছিল ফরাসিদের দখলে।
শান্তিপুরের সাহাপাড়া হল তাঁতিদের পাড়া। যে বাড়ির ঠিকানা ছিল সেখানে গিয়ে কালাচাঁদ দালালের খোঁজ করতে অতীব সাধারণ চেহারার যে মানুষটি বসে তাঁত চালাচ্ছিলেন, বললেন যে তিনিই কালাচাঁদ। অজয় চমকেছিলেন বটে! একজন তাত্ত্বিক, দাপুটে নেতাকে তিনি এভাবে মোটেই কল্পনা করে আসেননি।
ফ্রিদা মারা যাবেন– এমনটা ধরে নেওয়া হলেও, ফ্রিদা বেঁচে থাকেন এবং মানুষকে ভালোবাসেন, ঘৃণা করেন, প্রেমে পড়েন, প্রেম করেন, রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকেন ও ছবি আঁকেন।
মেহিকোর সাহিত্যিক কার্লোস ফুয়েন্তেস যেভাবে ফ্রিদাকে দেখতে পেয়েছিলেন, আজ তাঁকে আমরা সেইভাবে কল্পনা করতে চাই।
যুদ্ধ। নিকো উইলিয়ামস। ফুটবল। তিনটি সমরেখ বিন্দু।
বাংলা ভাষা সেই পাঁচের দশকে যদি বারীন ঘোষের ‘ছিন্নমূল’, সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’, ঋত্বিক ঘটকের ‘অযান্ত্রিক’-এর (যেহেতু ‘নাগরিক’-এর মুক্তি পরে) জন্ম দিয়ে থাকে, তাহলে ১৯৬৯ সালে মৃণাল সেনের ‘ভুবন সোম’ ভারতীয় নববসন্তের অস্তিত্ব জানান দিল।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved